নোয়াপাড়া-দক্ষিণেশ্বর মেট্রোপথের উদ্বোধনের বিষয়টিকে কেন্দ্রের তরফে সর্বাধিক গুরুত্ব দেওয়া হচ্ছে। বরাহনগর ও বি টি রোড সংলগ্ন বিস্তীর্ণ অংশের মানুষের যাতায়াতের ক্ষেত্রে সুবিধা ছাড়াও উত্তর এবং দক্ষিণের দুই কালীতীর্থের সংযুক্তির বিষয়টিও প্রচারে গুরুত্ব পাচ্ছে। উত্তরের দক্ষিণেশ্বরের সঙ্গে মেট্রোপথের মাধ্যমে দক্ষিণের কালীঘাট জুড়ে যাওয়ার ফলে ভক্ত, তীর্থযাত্রী এবং পর্যটকদের বিশেষ সুবিধা হবে বলে মনে করছেন রেলের কর্তারা। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের যাবতীয় পরিকল্পনা চূড়ান্ত করতে রেল বোর্ড এবং প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের পক্ষ থেকে প্রতিনিয়ত মেট্রো কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে।
দক্ষিণেশ্বর স্টেশন সংলগ্ন পরিসর খুব সঙ্কীর্ণ। সেই কারণেই প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে ভার্চুয়াল উদ্বোধনের বিষয়টি ভাবা হয়েছে বলে খবর। হেলিকপ্টার ওঠা-নামার সুবিধা বা জনসভা করার মতো পর্যাপ্ত পরিসরের অভাবই নিরাপত্তার দিক থেকে কিছুটা পিছিয়ে রেখেছে দক্ষিণেশ্বরকে। উদ্বোধনের পরে প্রধানমন্ত্রী মেট্রোয় সফর করবেন কি না, তা এখনও স্পষ্ট নয়। তাই মেট্রোর আধিকারিক এবং প্রধানমন্ত্রীর নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এসপিজি-র তত্ত্বাবধানে নিশ্ছিদ্র সুরক্ষা বলয় তৈরি রাখা হচ্ছে দক্ষিণেশ্বর স্টেশন চত্বরেও। মেট্রোর তরফে যে সমস্ত কর্মী এবং আধিকারিক উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকবেন, তাঁদের নামের তালিকা তৈরি করা ছাড়াও করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা হচ্ছে
click and follow Indiaherald WhatsApp channel