অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপ (U19 World Cup) ফাইনালে বাজিমাৎ ভারতের (India)। ফাইনালে ইংল্যান্ডকে (England) পরাজিত করল ৭ উইকেটে। অনবদ্য বোলিং পারফরম্যান্সের জন্য ম্যাচের সেরা বাংলার তিতাস সাধু। শুধু তিতাস সাধুই নয়, এই দলে আরও দু’জন বাঙালি কন্যাও রয়েছে। একজন শিলিগুড়ির রিচা ঘোষ এবং হাওড়ার ঋষিতা বোস। বিশ্বজয়ের পর ঋষিতার বাড়িতে খুশির হাওয়া। তিনি দাসনগরের বালিটিকুরির বাসিন্দা। হাওড়ায় লক্ষ্মীরতন শুক্লার ক্রিকেট অ্যাকাডেমিতে প্রশিক্ষণ নিয়ে ভারতীয় দলে সুযোগ করে নেন ঋষিতা।

এদিন বিশ্বকাপ ফাইনালে প্রথমে ব্যাট করতে নেমে মাত্র ৬৮ রানে শেষ হয়ে যায় টিম ইন্ডিয়া। ইংল্যান্ডের ব্যাটারদের মধ্যে রিয়ানা ম্যাকডোনাল্ড করেন সর্বোচ্চ ১৯ রান। অ্যালেক্সা ১১, সোফিয়া ১১ এবং নিয়াম হোল্যান্ড করেন ১০ রান। বাকি ইংলিশ ব্যাটারদের রানসংখ্যা ডবল ডিজিট স্পর্শ করেনি। নিজের অনবদ্য বোলিং-এ তাক লাগিয়ে দেন তিতাস সাধু। ৪ ওভার বোলিং করে মাত্র ৬ রানের বিনিময়ে ২ উইকেট তুলে নেন তিতাস।এছাড়া অর্চনা এবং পারশাবি নেন দু’টি করে উইকেট।

জবাবে ব্যাট করতে নেমে ১৪ ওভারে ৩ উইকেটের বিনিময়ে জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় ভারত। শেফালি বর্মা ১৫ রান করে আউট হয়ে যান। সৌম্য তিওয়ারি ২৪ (অপরাজিত) এবং গোঙ্গাদি ২৪ রান করেন।

ইংল্যান্ড বোলারদের মধ্যে হান্না বেকার, স্ক্রিভেনস এবং স্টোনহাউস নেন একটি করে উইকেট।বিশ্বকাপে সিরিজ সেরা হন গ্রেস স্ক্রিভেনস। বিশ্বকাপ জয়ের পর হেড কোচ নুশিন আল খাদির বলেন, ‘দারুণ লাগছে বিশ্বকাপ জিতে। প্রত্যেকে কঠোর পরিশ্রম করেছিল। যার ফল আজ হাতে-নাতে পেল শেফালিরা।’

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: