আনন্দবাজার পত্রিকায় প্রকাশিত খবর অনুযায়ী, সৌরভ পরিবারের তরফে জানানো হয়, মঙ্গলবার সন্ধ্যা থেকেই অস্বস্তি বোধ করছিলেন সৌরভ। বুধবার বুকে ব্যথা অনুভব করলে তাঁকে একটি বেসরকারি হাসপাতালে ভর্তি করার সিদ্ধান্ত নেয় পরিবার। হাসপাতালের তরফে জানানো হয়েছে, স্থিতিশীল রয়েছেন ভারতের প্রাক্তন অধিনায়ক, শেষ পরীক্ষার রিপোর্টের সঙ্গে কোনও পার্থক্য নেই। ৭ জানুয়ারি হাসপাতাল থেকে বাড়ি ফিরেছিলেন সৌরভ। ২০ দিনের মধ্যেই ফের ভর্তি হতে হল তাঁকে। গ্রিন করিডোর তৈরি করে হাসপাতালে নিয়ে আসা হয় মহারাজকে। গাড়ি থেকে নেমে হেঁটেই হাসপাতালের ভেতরে ঢোকেন সৌরভ। সেখানে চিকিৎসক আফতাব খান, সপ্তর্ষি বসু এবং সরোজ মণ্ডলের অধীনে চিকিৎসা শুরু হয় তাঁর। সন্ধ্যায় হাসপাতালের তরফে বলা হয়, “হৃদযন্ত্রের পরীক্ষা করাতে হাসপাতালে আসেন সৌরভ। শেষ পরীক্ষার রিপোর্টের সঙ্গে কোনও পার্থক্য নেই। স্থিতিশীল রয়েছেন তিনি।”

হাসপাতাল কর্তৃপক্ষর তরফে স্থিতিশীল জানানো হলেও বুধবার রাতে হাসপাতালেই থাকছেন মহারাজ। সৌরভের সঙ্গেই ছিলেন তাঁর স্ত্রী ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়, মেয়ে সানা গঙ্গোপাধ্যায় এবং দাদা স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়। কিছু দিন আগে স্নেহাশিসেরও অ্যাঞ্জিয়োপ্লাস্টি করা হয়। হাসপাতালে সৌরভের সঙ্গে দেখা করতে আসেন তাঁর পারিবারিক বন্ধু বৈশালী ডালমিয়া। টুইট করে দাদার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন শিখর ধওয়ন। হাসপাতাল কর্তৃপক্ষর তরফে স্থিতিশীল জানানো হলেও বুধবার রাতে হাসপাতালেই থাকছেন মহারাজ। সৌরভের সঙ্গেই ছিলেন তাঁর স্ত্রী ডোনা গঙ্গোপাধ্যায়, মেয়ে সানা গঙ্গোপাধ্যায় এবং দাদা স্নেহাশিস গঙ্গোপাধ্যায়। কিছু দিন আগে স্নেহাশিসেরও অ্যাঞ্জিয়োপ্লাস্টি করা হয়। হাসপাতালে সৌরভের সঙ্গে দেখা করতে আসেন তাঁর পারিবারিক বন্ধু বৈশালী ডালমিয়া। টুইট করে দাদার দ্রুত আরোগ্য কামনা করেছেন শিখর ধওয়ন। 

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: