ক্যানিংয়ের যুব তৃণমূল নেতা মহরম সেখের খুনের ঘটনায় এখনও পর্যন্ত ৯ জনকে আটক করল পুলিশ। অভিযুক্তদের মধ্যে নাম রয়েছে এলাকার তৃণমূল কর্মী রফিক সেখের। অভিযোগ, সিসিটিভির ফুটজেও তাকে দেখা গিয়েছে। মৃত মহরম সেখের স্ত্রীর অভিযোগ, হামলাকারীদের মধ্যে ছিল রফিক। গতকাল রাতে রফিক সেখের বাড়িতে তল্লাশি চালায় বারুইপুর ও ক্য়ানিং থানার পুলিস। মাতলার এক শাখা নদীর পাড়েই বাড়ি রফিকের। সেই বাড়ির নীচের তলার ঘরে বেশকিছু অবৈধ কাজকর্ম করত বলে অভিযোগ। পুলিস এলেও ধরতে পারেনি রফিক ও তার সঙ্গীসাথীদের। তারা এখন পলাতক। এদিকে, আরও একটি বিষয় হল, অটো থেকে নেমে যারা মহরম সেখের উপরে গুলি চালিয়েছে তাদের সিসিটিভি ফুটেজে দেখা গেলেও অভিযুক্তদের তালিকায় তারা নেই।

অন্যদিকে, শনিবারের পর রবিবার সকাল থেকেই উত্তপ্ত ছিল ত্রিপুরা। আগরতলায় তৃণমূল নেত্রী সায়নী ঘোষ থানায় ঢোকার পর নতুন করে উত্তেজনার খবর আসে। বিজেপি-র বিরুদ্ধে থানায় ঢুকে হামলা চালানোর অভিযোগ করে জোড়াফুল শিবির। তৃণমূলের দাবি, থানার বাইরে লাঠি হাতে, হেলমেট পরে জমায়েত করে বিজেপি। সায়নী থানায় ঢুকতেই আক্রমণ করে বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। সেই সঙ্গে তৃণমূল নেতা সুবল ভৌমিকের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে বলেও অভিযোগ। তৃণমূলের দাবি, থানার বাইরে লাঠি হাতে, হেলমেট পরে জমায়েত করে বিজেপি। সায়নী থানায় ঢুকতেই আক্রমণ করে বিজেপি আশ্রিত দুষ্কৃতীরা। সেই সঙ্গে তৃণমূল নেতা সুবল ভৌমিকের গাড়ি ভাঙচুর করা হয়েছে বলেও অভিযোগ।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: