চলন্ত ট্রেনে মহিলার শ্লীলতাহানি। তাও আবার মহিলা কামরাতেই এই ঘটনা ঘটেছে। অভিযোগকারিনীর ফেসবুক লাইভ দেখে অভিযুক্তকে পাকড়াও করেছে জিআরপি। অবশ্য প্রথমে ঘটনার পরই ট্রেনটি শিয়ালদহে ঢোকার মুখে পালিয়ে যায় সে। এদিকে শিয়ালদহ স্টেশনে নামার পর জিআরপি-তে অভিযোগ জানান ওই তরুণী। অবশেষে আটক করা হল অভিযুক্তকে। আজ তাকে আদালত হয়। জানা গিয়েছে, অভিযুক্ত নিজের অপরাধ শিকার করেছে। ধৃতের নাম সঞ্জয় কুমার সাউ। বাড়ি, উত্তর ২৪ পরগনার খড়দহের রহড়া বাজার কল্যাণনগর অঞ্চলে। কলকাতার কাশীপুরে খালাসির কাজ করে সে। এর আগে অপরাধমূলক কাজ করেছে বেশ কয়েকবার। এদিন সন্ধ্যায় যখন দমদম থানা এলাকায় ঘোরাঘুরি করছিল, তখন ধরা পড়ে সঞ্জয়। তাকে আটক করে দমদম স্টেশনের জিআরপি।

অন্যদিকে, অভিযোগ, কখনও নির্দিষ্ট ছবি ছাপানো একটি কার্ড দেখাতে হয়। কখনও আবার চার সংখ্যার একটি ‘কোড’ বললেই চলে! ধারণক্ষমতার চেয়ে যত বেশি ভারই বহন করা হোক না কেন, সেই লরি বা ট্রাককে কেউই ধরে না বলে দাবি। কারণ, রাতের কলকাতা পেরোতে টাকার বিনিময়ে পাওয়া ওই কার্ড বা কোডই নাকি ‘গেট পাস’! এ ছাড়াও থাকেন এক দল ‘পথের বন্ধু’। রাতভর জেগে রীতিমতো খাতা-কলম নিয়ে বসে থাকেন তাঁরা। একের পর এক লরির চালক অবস্থান জানিয়ে ফোন করবেন আর হিসাব রেখে তাঁরাই তৈরি করবেন লরির ‘গ্রিন করিডর’! অভিযোগ, সেই করিডরে পুলিশ ধরবে না। অতিরিক্ত ওজন বহন বা সিগন্যাল ভাঙার মামলা হবে না। চালক মত্ত কি না, কেউ জানতেও চাইবেন না। বিপত্তি ঘটালেও মামলা-মোকদ্দমা হবে না! এমনকি, বেপরোয়া গতিতে কাউকে পিষে মারলেও সহজেই আত্মগোপন করতে পারবেন লরির চালক।


మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: