গত বারের ব্যর্থতার পর এ বার ঘুরে দাঁড়াতে মরিয়া সিএসকে। ফলে দলে একাধিক বদল এনেছে তারা। ছেড়ে দেওয়া হয়েছে অভিজ্ঞ কিছু ক্রিকেটারকে। জোর দেওয়া হয়েছে তারুণ্যে। একই সঙ্গে শ্রীলঙ্কার দুই তরুণকে নেওয়া হয়েছে নেট বোলার হিসেবে। এঁরা হলেন মাহিষ থিকশানা এবং মাথিষা পাথিরানা। এর মধ্যে পাথিরানাকে ডাকা হচ্ছে ‘নতুন মালিঙ্গা’ নামে। কারণ তাঁর বোলিং ভঙ্গিমা অবিকল লাসিথ মালিঙ্গার মতোই। নেটে ইতিমধ্যে বলও করতে দেখা গিয়েছে পাথিরানাকে। গতির দিক থেকেও তিনি কম যান না।

অন্যদিকে, ইংল্যান্ডের দৈনিক ডেইলি মিররকে স্টোকস বলেন, ‘‘আমার ৫ কেজি, ডম সিবলের ৪ কেজি ও জেমস অ্যান্ডারসনের ৩ কেজি ওজন কমেছে। ৪১ ডিগ্রী গরমে খেলে যাওয়া খুব সহজ নয়। বেশ কিছুজন অসুস্থ হয়ে পড়ায় কাজটা আৎও কঠিন হয়ে যায়। জ্যাক লিচও বোলিং স্পেলের মাঝে মাঝে ড্রেসিংরুমে ফিরে বেশ অনেকটা করে সময় বাথরুমে কাটিয়ে মাঠে ফিরছিল।’’ প্রসঙ্গত, ৪ ম্যাচের টেস্ট সিরিজে ৩-১ ব্যবধানে হেরে যায় ইংল্যান্ড। শেষ ম্যাচে রুটদের ইনিংস ও ২৫ রানে হারিয়ে বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপের ফাইনালে যায় ভারত।  উইকেটকিপার ঋষভ পন্থ ও অলরাউন্ডার ওয়াশিংটন সুন্দরের যথাক্রমে ১০১ ও অপরাজিত ৯৬ রানে ভর করে ভারত প্রথম ইনিংসে ৩৬৫ রান করে। প্রথম ইনিংসে ১৬০ রানের লিড নেওয়ার পর দ্বিতীয় ইনিংসে ইংল্যান্ডকে ১৩৫ রানেই গুটিয়ে দেন অশ্বিন-অক্ষররা। স্টোকস স্বীকার করে নেন যে পন্থ ও সুন্দরই দুই দলের মধ্যে ফারাক গড়ে দেন। 

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: