বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটার শাকিব আল হাসান স্কটল্যান্ডের বিরুদ্ধে টি টোয়েন্টি ক্রিকেট বিশ্বকাপের ম্যাচে ৪ ওভারে ১৭ রান দিয়ে ২ উইকেট নেন৷ এরফলে ৮৯ টি টোয়েন্টি ম্যাচে ১০৮ উইকেট নেন৷ শ্রীলঙ্কার তারকা বোলার মালিঙ্গা এর আগে টি টোয়েন্টি আন্তর্জাতিকে ১০৭ উইকেট নিয়েছিলেন৷ শাকিব একমাত্র ক্রিকেটার যিনি এই ফর্ম্যাটে ১০০ -র বেশি উইকেট নিয়েছেন এবং ১০০০ রান করেছেন৷

টি টোয়েন্টি আন্তর্জাতিকে প্রথম স্থানে এই মুহূর্তে বাংলাদেশের শাকিব আল হাসান, দু নম্বরে শ্রীলঙ্কার লাসিত মালিঙ্গা এবং তিন নম্বরে রয়েছেন নিউজিল্যান্ডের টিম সাউদি৷ তিনি এখনও অবধি টি টোয়েন্টি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে নিজের নামের পাশে ৯৯ উইকেট করে নিয়েছেন৷

প্রসঙ্গত, বাংলাদেশকে ৬ রানে হারিয়ে দিল স্কটল্যান্ড। ম্যাচের আগে স্কটল্যান্ড কোচের হুঙ্কার যে শুধু মাত্র কথার কথা নয় সেটা প্রমাণ করে দিল দলের ছেলেরা মাঠে নেমেই। শুরুতে অবশ্য পরপর উইকেট হারিয়ে চাপে পড়ে গিয়েছিল স্কটল্যান্ড, কিন্তু ম্যাচের হাল ধরেন গ্রিফস। গ্রিভসের করা ৪৫, মুন্সের ২৯ এবং ওয়াটের ২২ রানে ভর করে বোর্ডে তারা ১৪০ রান তুলতে সমর্থ হয়। স্কটিশদের দেওয়া ১৪১ রানের টার্গেট মাথায় নিয়ে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ মাত্র ১৩৪ রান করতে সমর্থ হয়। ফলে ৬ রানে পরাজয় স্বীকার করতে হয় টাইগারদের। শাকিব ২০, মুশফিকুর ৩৮, মাহমুদুল্লাহ ২৩ এবং আফিফ হুসেন ১৮ রান করলেও বাংলাদেশকে কাঙ্খিত লক্ষ্যে পৌঁছে দিতে পারেননি।

অন্যদিকে, এ যেন রূপকথার গল্প। অ্যামজনের ডেলিভারি বয় থেকে স্কটল্যান্ড ম্যাচের নায়ক। হ্যাঁ অনেকটা রূপকথার মতো। জন্ম দক্ষিণ আফ্রিকায় হলেও প্রথম খেলা শুরু ইংল্যান্ডের নেট বোলার হিসেবে। অনুর্ধ্ব ১৯ বয়সে তিনি ইংল্যান্ডের নেট বোলার ছিলেন। তাঁর মা ইংলিশ হওয়ায় আরেক দক্ষিণ আফ্রিকাজাত ইংলিশ ক্রিকেটার ম্যাট প্রায়ারের সঙ্গে সাক্ষাৎ করার পর তিনি তাঁকে ইংল্যান্ডের হয়ে হয়ে নিজের খেলার ইচ্ছার কথা জানান। প্রায়ারও তাঁকে ট্রায়ালের সুযোগ করে দেন। কিন্তু চোটের কারণে চিকিৎসার জন্য তাঁকে স্কটল্যান্ডে আসতে হয়। এইভাবেই তাঁর স্কটিশ কেরিয়ার শুরু হয়।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: