করোনার মোকাবিলা করার জন্য লকডাউনের মেয়াদ যে বৃদ্ধি হবে সে ব্যাপারে ইঙ্গিত স্পষ্টতই মিলেছে। কিন্তু এই মুহূর্তে দেশের সংক্রমণের পরিস্থিতি কি পর্যায়ে আছে? কতটা দ্রুততার সাথেই বা তা ছড়িয়ে পড়ছে ?  কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের যে হিসাব পাওয়া যাচ্ছে তাতে দেশের ২৮৪টি জেলায় করোনা ছড়িয়েছে। ২৩ মার্চ থেকে ৮ এপ্রিল, এই ১৫ দিন সময়সীমার মধ্যে খানিকটা লাফ দিয়েছে করোনা।

 

কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের থেকে পাওয়া তথ্য বলছে, ৮ এপ্রিলের মধ্যে দেশের মধ্যে অন্তত ২৮৪টি জেলায়, অন্তত ১ জন করে হলেও করোনা রোগী রয়েছেন। অথচ এর মাত্র ১৫ দিন আগে অর্থাৎ গত ২৩ মার্চ, করোনা রোগী রয়েছে, দেশে এমন জেলার সংখ্যা ছিল মাত্র ৮৪টি।

 

 ৮ এপ্রিল দক্ষিণ দিল্লিতে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩১৬-তে পৌঁছেছে। ওই সময় মুম্বইয়ে করোনায় আক্রান্তের সংখ্যা হযেছে ২৭৮। কাসরগোড জেলায় সংক্রমণের শিকার হয়েছেন ১২১ জন। ইনদওরে ৮ এপ্রিলের মধ্যে করোনা আক্রান্ত হয়েছেন ১১০ জন। অথচ তার ১৫ দিন আগে ওই সব এলাকায় সংক্রমণের সংখ্যা প্রায় ছিলই না। হটস্পট অর্থাৎ যেখান থেকে রোগ ছড়িয়ে পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এমন পরিস্থিতি মোকাবিলায় গোটা দেশ জুড়েই মডেল হয়ে উঠেছে রাজস্থানের ভিলওয়াড়া। এই এলাকাগুলিতে করোনা পরিস্থিতির মোকাবিলা করাই এখন প্রশাসনের কাছে চ্যালেঞ্জ।

 

ভিলওআড়া যেভাবে করোনা পরিস্থিতির মোকাবিলা করেছে তা সত্যিই প্রশংসার অপেক্ষা রাখে। গোটা দেশের কাছে ভিলওআড়া এখন রোল মডেল হিসাবে কাজ করছে। গোটা দেশ এখন ভিলওআড়ার দেখানো রাস্তাতেই চলার সিদ্ধান্ত নিয়েছে। 

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: