দিয়া মির্জা বলিউডের অন্যতম পরিচিত এক খ্যাতনামা শিল্পী। ২০০০ সালে মিস ইন্ডিয়া প্রতিযোগিতায় তৃতীয় স্থান পেয়েছিলেন দিয়া। সে বছরই ‘মিস এশিয়া প্যাসিফিক’ খেতাব পান তিনি। তবে সৌন্দর্য প্রতিযোগিতায় খেতাব লাভের আগেই ছবিতে আত্মপ্রকাশ দিয়ার। ১৯৯৯ সালে প্রথম অভিনয়। তামিল ছবিতে এক্সট্রার ভূমিকায় ছিলেন। এরপরে ‘রহেনা হ্যায় তেরে দিল মে’, ‘পরিণীতা’, ‘দশ’, ‘কোই মেরে দিল মে হ্যায়’, ‘ফিরে হেরা ফিরি’, ‘কুরবান’-সহ বেশ কয়েকটি সফল ছবির কুশীলব ছিলেন তিনি। মুক্তি পাওয়া শেষ অভিনীত ছবি ২০১৮ সালের ব্লকবাস্টার ‘সঞ্জু’, দিয়া অভিনয় করেছিলেন মান্যতার ভূমিকায়। সম্প্রতি অভিনয় করছিলেন ওয়েব সিরিজ, ‘কাফির’-এ। অভিনেত্রীর পাশাপাশি দিয়া রাষ্ট্রপুঞ্জের একজন শুভেচ্ছাদূত।
ভালবেসে বিয়ে করেছিলেন একসময়। এগারো বছরের সম্পর্ক। সাড়ে চার বছরের বিয়ে। ভেঙে বেরিয়ে আসার কোথা বললেন দিয়া মির্জা এবং সাহিল সঙ্ঘ। ইনস্টাগ্রামে ঘোষণা করলেন তাঁদের বিবাহবিচ্ছেদের কথা। বৃহস্পতিবার ইনস্টাগ্রামে নায়িকা জানিয়েছেন তিনি এবং সাহিল দু’জনে মিলে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। তবে তাঁরা বন্ধু থাকবেন। প্রয়োজনে দু’জনে দু’জনের পাশেও দাঁড়াবেন।
দীর্ঘ প্রেমের পরে দিয়া আর সাহিল বিয়ে করেছিলেন ২০১৪-র অক্টোবরে। ঘরোয়া অথচ জমকালো বিয়ের অনুষ্ঠান বসেছিল সাহিলের দিল্লির ফার্ম হাউজে। আমন্ত্রিত ছিলেন বলিউডের তারকারা। বিয়ে হয়েছিল অওয়ধি ঘরানায়।
’জনে। তাঁদের মধ্যে যে বিচ্ছেদের ঘুণপোকা ঢুকেছে, টের পাওয়া যায়নি। এমনকি, কয়েকদিন আগে, ১৬ জুলাই সোশ্যাল মিডিয়ায় সাহিলকে জন্মদিনে শুভেচ্ছাও জানিয়েছিলেন দিয়া। তার দু’ সপ্তাহের মধ্যেই এল বিচ্ছেদের ঘোষণা। ইনস্টাগ্রামে দিয়ার পোস্ট দেখে হতচিকত সবাই। দিয়ার পোস্টের বার্তা শেয়ার করেছেন সাহিলও।
দু’জনেই জানিয়েছেন বিবাহবিচ্ছেদ নিয়ে এরপর আর কোনও কথা বলবেন না। সবার কাছে আবেদন করেছেন, যাতে তাঁদের প্রাইভেসিকে সম্মান জানানো হয়।
click and follow Indiaherald WhatsApp channel