ভারতে গত ২৪ ঘন্টায় ২,৫০৩টি নতুন কোভিড -১৯ সঙ্ক্রমণের ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। একদিনে মোট ২৭ জনের মৃত্যু হয়েছে। মোট মৃত্যুর সংখ্যা হয়েছে ৫,১৫,৮৭৭। সক্রিয় সংক্রমণের সংখ্যা ৩৬,১৬৮ হয়েছে। ২৪ ঘন্টার ব্যবধানে সক্রিয় কোভিড -১৯ কেসলোডে ১,৯০১টি কম কেস রেকর্ড করা হয়েছে। দেশে আজ ৪,৩৭৭টি রোগমুক্তির ঘটনা রেকর্ড করা হয়েছে। মোট রোগমুক্তির সংখ্যা ৪,২৪,৪১,৪৪৯। সক্রিয় কেসগুলি মোট কেসলোডের ০.০৮ শতাংশ। যেখানে রোগমুক্তির জাতীয় হার আরও বেড়ে হয়েছে ৯৮.৭২ শতাংশ। মন্ত্রকসূত্রে এমনটাই জানা গেছে। এছাড়াও, দেশব্যাপী কোভিড-১৯ টিকাদান অভিযানের অধীনে এখনও পর্যন্ত দেশে পরিচালিত মোট টিকার ডোজ ১৮০.১৯ কোটি ছাড়িয়ে গেছে। ভাইরাসের উপস্থিতি শনাক্ত করতে গত ২৪ ঘণ্টায় ৫,৩২,২৩২টি পরীক্ষা করা হয়েছে।

অন্যদিকে, যুদ্ধক্ষেত্র থেকেও ছড়াতে পারে করোনাভাইরাস, আশঙ্কা প্রকাশ করল বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (হু)। ইউক্রেন তো বটেই, তার প্রতিবেশী দেশগুলিকেও এ ব্যাপারে সতর্ক করা হয়েছে। একই সঙ্গে হু-র তরফে রাশিয়ার সেনাবাহিনীকে অনুরোধ করা হয়েছে, তারা যেন ইউক্রেনের স্বাস্থ্যকেন্দ্র এবং হাসপাতালগুলির কোনও ক্ষতি না করে। দু’দেশের এই যুদ্ধের প্রভাব করোনার বিরুদ্ধে লড়াইয়ে না পড়ে সে দিকটাও খেয়াল রাখার আর্জি জানানো হয়েছে। গত ১৯ দিনে প্রায় ২০ লক্ষ মানুষ ইউক্রেন ছেড়ে প্রতিবেশী দেশগুলিতে আশ্রয় নিয়েছেন। হু-র আশঙ্কা এঁদের থেকেই সংক্রমণ ছড়ানোর প্রভূত আশঙ্কা রয়েছে। কারণ, প্রথমত, ইউক্রেনের বাসিন্দাদের টিকাকরণের মাত্রা ৩৪ শতাংশ। যা অন্যান্য দেশের নিরিখে অত্যন্ত কম। দ্বিতীয়ত, গত ৩-৯ মার্চ ইউক্রেন এবং সংলগ্ন দেশগুলিতে করোনা সংক্রমণের হার অত্যধিক বেড়েছে। এই ছ’দিনে ইউক্রেন-সহ পড়শি দেশগুলিতে সাত লক্ষ ৯১ হাজার ২১জনের মধ্যে করোনার সংক্রমণ ধরা পড়েছে। মৃত্যু হয়েছে ৮ হাজার ১২ জনের। হু-র মতে এই সংখ্যা উদ্বেগজনক।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: