৩৩৬ রান করার পরেও ওয়ান ডে সিরিজের দ্বিতীয় এক দিনের ম্যাচে হারতে হয়েছে ভারতকে। দুই স্পিনার কুলদীপ যাদব এবং ক্রুণাল পাণ্ডিয়া অজস্র রান দেয়।  বিখ্যাত ‘কুল-চা’ জুটি এখন অতীত। চহাল যেখানে প্রথম একাদশে সুযোগই পাচ্ছেন না, সেখানে কুলদীপ সুযোগ পেয়েও প্রচুর রান দিচ্ছেন। এই অবস্থায় রবিচন্দন অশ্বিনের ওয়ান ডে-তে ফেরানো নিয়ে জোরদার দাবি উঠল। এই দাবি তুলেছেন দিলীপ বেঙ্গসরকার। এক সংবাদপত্রে তিনি বলেছেন, “আমি যদি এখন মুখ্য নির্বাচক হতাম তাহলে (সাদা বলের ক্রিকেটে) অশ্বিনকে ফেরাতাম। কেন নয় বলুন তো? এতদিনের অভিজ্ঞ বোলার, এত বৈচিত্র্য রয়েছে। অনেকেই বলেন স্পিনারদের সাফল্য পেতে সময় লাগে। কিন্তু ও কত বছর ধরে দলকে জিতিয়ে আসছে। লাল বলের ক্রিকেটে দুর্দান্ত ছন্দে রয়েছে। আশা করি সাদা বলের ক্রিকেটেও ও মানিয়ে নিতে পারবে।” সম্প্রতি অশ্বিনকে সীমিত ওভারে খেলানোর প্রশ্নে বিরক্ত হয়েছিলেন বিরাট কোহলী। বলেছিলেন, তাঁর হাতে ওয়াশিংটন সুন্দরের মতো বিকল্প রয়েছে। তবে বেঙ্গসরকর বলেছেন, “অশ্বিনের সঙ্গে ওয়াশিংটন কোনও তুলনাতেই আসে না।”

অন্যদিকে, একদিনের ক্রিকেটে ১৬টি শতরানের জুটি ছিল গিলক্রিস্ট এবং হেডেনের। রবিবারের পর রোহিত এবং শিখর ১৭ বার শতরানের জুটি গড়লেন। সব থেকে আগে রয়েছেন সচিন তেন্ডুলকর এবং সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁরা ২৬ বার শতরানের জুটি গড়েছেন। এরপরে রয়েছেন বিরাট কোহলী এবং রোহিত শর্মা। তাঁদের শতরানের জুটির সংখ্যা ১৮। তৃতীয় একদিনের ম্যাচে প্রথম উইকেটে ১০৩ রান তুলে ফেললেন রোহিত-শিখর জুটি। তবে কিছুক্ষণের ব্যবধানে দু’জনকেই ফেরান আদিল রশিদ। রোহিতকে ১৫তম ওভারে ৩৭ রানে এবং ধওয়নকে ১৭তম ওভারে ৬৭ রানে আউট করেন। উল্লেখ্য, ২০১৩ চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে ওপেন করা শুরু করেন রোহিত-শিখর।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: