দেশজুড়ে লকডাউনের মেয়াদ বাড়িয়ে ১৪ ই এপ্রিল থেকে ৩০ শে এপ্রিল পর্যন্ত করার সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। শনিবার সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকের পর ওই সিদ্ধান্তের কথা টুইট করেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল। গোটা দেশকে তিনটি জোনে ভাগ করে হবে লকডাউন। স্থান ভেদে বদলাবে নিয়মকানুনও। এর কিছু পরেই পৃথক ভাবে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেন কর্নাটকের মু্খ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

 

দেশে করোনা সংক্রমণের হার বেড়েই চলেছে। শনিবার সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গে ভিডিয়ো কনফারেন্সের মাধ্যমে বৈঠক করেন প্রধানমন্ত্রী। সেই বৈঠকের পর ওই সিদ্ধান্তের কথা টুইট করেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরীবাল। গোটা দেশকে তিনটি জোনে ভাগ করে হবে লকডাউন। স্থান ভেদে বদলাবে নিয়মকানুনও। এর কিছু পরেই পৃথক ভাবে ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউনের মেয়াদ বাড়ানোর কথা ঘোষণা করেন কর্নাটকের মু্খ্যমন্ত্রী বিএস ইয়েদুরাপ্পা ও পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

 

প্রধানমন্ত্রীর সঙ্গে বৈঠকের আগেই আগামী ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত লকডাউনের ঘোষণা করেছিল ওড়িশা ও পঞ্জাব। এ দিনের বৈঠকে এক মাত্র মধ্যপ্রদেশ বাদ দিয়ে সব রাজ্যই লকডাউনের সময়সীমা বাড়ানোর আর্জি জানান মোদীর কাছে। প্রধানমন্ত্রী জানিয়ে দেন, করোনা মোকাবিলায় দেশ জুড়ে একই কৌশল অবলম্বন করা হবে। পাশাপাশি সব মুখ্যমন্ত্রীদের উদ্দেশেই বলেন, ‘‘আপনারা কোনও তথ্য জানাতে ইতস্তত বোধ করবেন না।’’

 

রোজই বাড়ছে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। সারা দেশের নিরিখে মহারাষ্ট্র যেন সংক্রমণের ভরকেন্দ্র হয়ে উঠেছে। পরিস্থিতি আঁচ করে এ দিন সব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীদের প্রধানমন্ত্রী উদ্দেশে বলেন, ‘‘আমি আপনাদের জন্য সর্বক্ষণ কাজ করতে প্রস্তুত।’’ রোগ দমনে রাজ্যগুলির সঙ্গে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করার বার্তা দেন নরেন্দ্র মোদী। মুখ্যমন্ত্রীদের উদ্দেশে তিনি বলেন, ‘‘আমরা যদি দেশ জুড়ে একই কৌশল অনুসরণ করি তা হলে, করোনাভাইরাস তো বটেই, এর পাশাপাশি আমরা অনেক ক্ষতিও এড়াতে পারব। আপনাদের প্রত্যেকের পরামর্শই শোনা হবে।’’

 

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: