গত প্রায় ৮ মাস ধরে যিনি কিশোর বর্মণের সঙ্গে রাজ্য সংগঠনের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) পদে ছিলেন। তার আগে ছিলেন ওড়িশায়। নতুন দায়িত্ব পেয়ে অমিতাভ এখন রাজ্য বিজেপি-তে কার্যত দু’নম্বর পদাধিকারী হয়ে গেলেন। তাঁকে সরাসরি কাজ করতে হবে দলের রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের সঙ্গে। যদিও বিজেপি নেতাদের একাংশের কথায়, ‘‘বিজেপি-তে সাংগঠনিক সাধারণ সম্পাদক পদের এতটাই গুরুত্ব যে, বলা যায়, সভাপতিকেই কাজ করতে হবে সাংগঠনিক সাধারণ সম্পাদকের সঙ্গে।’’

এ দিন কেন্দ্রীয় বিজেপি-র তরফে প্রচারিত বিবৃতিতে বলা হয়েছে, বিজেপি সভাপতি জে পি নড্ডা পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ সম্পাদক (সংগঠন) পদে অমিতাভ চক্রবর্তীকে নিয়োগ করেছেন। বিবৃতিতে যা-ই বলা হোক, বিজেপি-র সমস্ত স্তরের নেতাই জানেন, এই নিয়োগ আসলে সঙ্ঘ পরিবারের। কিন্তু নাগপুর যেহেতু এ ভাবে কোনও ‘দলীয় নিয়োগ’ করতে পারে না, তাই দলের সভাপতির নামে নিয়োগ সংক্রান্ত আনুষ্ঠানিক বিবৃতি জারি করা হয়। আপাতদৃষ্টিতে এর মধ্যে নড্ডা, অমিত শাহ বা নরেন্দ্র মোদী— কারওরই হাত নেই। 

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: