একুশের ভোটে বিপুল সংখ্যাগরিষ্ঠতা নিয়ে ফের ক্ষমতায় ফিরেছে তৃণমূল। নন্দীগ্রামে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় অবশ্য অল্প ভোটের ব্যবধানে হেরেছেন শুভেন্দু অধিকারীর কাছে। ভোটের ফলাফল নিয়ে মামলা চলছে হাইকোর্টে। রাজ্য সরকারে 'বিশেষ অনুরোধ'-এ শুধুমাত্র ভবানীপুর কেন্দ্রে উপনির্বাচনের দিন ঘোষণা করেছে নির্বাচন কমিশন। এবার তৃণমূলনেত্রী নিজেই প্রার্থী। মনোনয়ন পেশে করার পর প্রচারেও নেমে পড়েছেন মমতা। উপনির্বাচনকে কেন্দ্র করে সরগরম ভবানীপুর। জোরকদমে চলছে প্রচার। তৃণমূল প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জয়কামনায় বীরভূমের নলাটেশ্বরী মন্দির ও তারাপীঠে যজ্ঞ করলেন অনুব্রত মণ্ডল। যদিও তাঁর মতে, ভবানীপুরে মমতার জয়ের জন্য পুজো বা যজ্ঞ করার প্রয়োজন হয় না। এমনিতেই এক লক্ষেরও বেশি ভোটে জিতবেন।

তবে ভবানীপুর উপনির্বাচনে তৃণমূল প্রার্থী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়, বিজেপি প্রার্থী প্রিয়াঙ্কা টিবরেওয়াল এবং বামফ্রন্ট প্রার্থী সিপিএম-এর শ্রীজীব বিশ্বাস।  তবে আর কী কোন দল প্রার্থী দিয়েছে ? দিলেও সেই প্রার্থীরা কারা এক নজরে দেখে নেওয়া যাক -

সুব্রত বসু : ৬২ বছরের সুব্রত বাবু অবসরপ্রাপ্ত বেসরকারী কর্মী, তিনি নির্দল প্রার্থী হিসেবে ভোটে দাঁড়িয়েছেন।

রুমা নন্দন : ৫১ বছরের রুমা দেবী সমাজকর্মী, নির্দল প্রার্থী হিসেবে ভোটে দাঁড়িয়েছেন।

মঙ্গল সরকার :  ৪১ বছরের মঙ্গল বাবুর শ্রীরামপুরে একটি স্টেশনারি দোকান আছে। তিনি বহুজন মহাপার্টির হয়ে ভোটে দাঁড়িয়েছেন।

চন্দ্রচূড় গোস্বামী : বছর ৩০-এর চন্দ্রচূড়বাবু শিক্ষক। নির্দল প্রার্থী হিসেবে ভোটে দাঁড়িয়েছেন।

স্বর্ণলতা সরকার : বয়স ৪৫, পেশায় যোগশিক্ষিকা, ভারতীয় ন্যায় অধিকার পার্টির হয়ে ভোটে দাঁড়িয়েছেন।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: