উত্তর ২৪ পরগনার কাঁচরাপাড়া পুরসভার ৬ নম্বর ওয়ার্ডে তৃণমূলের হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন শুভ্রাংশু। এই ওয়ার্ডে জয়লাভ করলেন তিনি। মোট ১ হাজার ৬৪৬ ভোটে তিনি জিতলেন। জয়ী হয়ে শুভ্রাংশু বলেন, ‘‘বিজেপিতে যাওয়া আমার ভুল ছিল। দিদির হাত মাথায় না থাকলে কেউ জিততে পারবে না সেটা আবার প্রমাণিত হল। লড়াই অনেকটাই কঠিন ছিল। কংগ্রেস, বিজেপি আমাকে হারাতে একজোট হয়ে আমার বিরুদ্ধে লড়াই করেছে । কিন্তু মানুষ আমার ওপর বিশ্বাস রেখেছেন। এখনও বাবাকে জানানো হয়নি। ফোন করেছিলাম পায়নি এখনও। তবে জানাব তো নিশ্চয়ই। বাবাই তো আমার অভিভাবক। আমি সব সময় মানুষের পাশে আছি।"

অন্যদিকে, ১০৮ পুরসভার গণনা করা হবে মোট ১০৭টি জায়গায়। গণনাকেন্দ্রগুলিতে নির্বাচন কমিশনের তরফে সবরকম ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে। ত্রিস্তরীয় নিরাপত্তা ব্যবস্থা থাকছে এই কেন্দ্রগুলিতে। প্রত্যেকটি গণনা কেন্দ্রের ২০০ মিটারের মধ্যে ১৪৪ ধারা জারি করা হয়েছে বলে জানা গেছে। অন্যদিকে করোনা পরিস্থিতি কিছুটা স্বাভাবিক হলেও করোনা নিরাপত্তার বিষয়ে কোনওরকম খামতি থাকছে না গণনা কেন্দ্রের ভিতরে। গণনাকেন্দ্রের বাইরে প্রথম স্তরে থাকছে লাঠিধারী পুলিস থেকে শুরু করে কমব্যাট ফোর্স। দ্বিতীয় স্তরে প্রবেশ করতে গেলে সঙ্গে শুধুমাত্র সাদা কাগজ ও পেন ছাড়া কিছুই রাখা যাবে না। সংবাদ মাধ্যমের জন্যও আলাদা ব্যবস্থা থাকছে এই দ্বিতীয় বলয়ে। তৃতীয় বলয়ের একপাশে স্ট্রং রুম। এখানে রয়েছে সব ইভিএম। অন্যদিকে তৈরি হয়েছে মূল গণনা কেন্দ্র। এই বলয়ে ইতিমধ্যেই রাজ্য সরকারের সশস্ত্র পুলিস বাহিনী মোতায়েন করা হয়েছে।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: