২০০৭ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ফাইনালের স্মৃতি এখনও সবার কাছে অটুট। বিশেষ করে শেষ ওভারটা। হরভজনকে (Harbhajan Singh) না দিয়ে ক্যাপ্টেন মাহি (Mahendra Singh Dhoni) শেষ ওভারটি দেন অনামি যোগিন্দর শর্মাকে (Joginder Sharma)। আর তাতেই কিস্তিমাৎ। ওভারের প্রথমদিকে মিসবা-উল-হক আক্রমণাত্মক ব্যাটিং করলেও পরে মিসবাকে ফিরিয়ে দিয়ে উদ্বোধনী টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পায় ভারত। নিমেষে ভারতীয় ক্রিকেট অনুরাগীদের কাছে নায়ক হয়ে যান যোগিন্দর শর্মা।  ২০০৭-এর পড়ন্ত বিকেলে ওয়ান্ডারার্সের নায়কই সবধরনের ক্রিকেট থেকে অবসর গ্রহণ করলেন।

যোগিন্দর বলেন, “ভারতের হয়ে খেলতে পেরেছি এটা আমার কাছে বড় ব্যাপার। ২০০২ থেকে ২০১৭ সাল পর্যন্ত ক্রিকেট খেলেছি। আমার জীবনের সেরা সময় ছিল ওটা। সব সতীর্থ, কোচ, মেন্টরদের ধন্যবাদ। তোমাদের সঙ্গে খেলতে পেরে দারুণ লেগেছে। আমার স্বপ্নকে সত্যি করেছিলে তোমরা।”
ভারতের হয়ে সর্বমোট আটটি ম্যাচ খেলেন যোগিন্দর শর্মা। এরমধ্যে চারটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ এবং চারটি ওয়ান ডে ম্যাচ।  এই আটটি ম্যাচের মধ্যেই নিজের নাম ভারতের ক্রিকেট ইতিহাসের পাতায় চিরস্থায়ী করে দেন যোগিন্দর।

আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসের জার্সিতে দেখা যায় যোগিন্দর শর্মাকে। ১৬ ম্যাচে নেন ১২টি উইকেট। বিশ্বকাপে সাফল্যের পরেই হরিয়ানা পুলিশে চাকরি পেয়েছিলেন যোগিন্দর। সেখানেই এখন কর্মরত তিনি।


অন্যদিকে, রঞ্জি ট্রফির (Ranji Trophy) সেমিফাইনালে ওঠার পর আত্মবিশ্বাসে টগবগ করে ফুটছে বাংলা। তবে আত্মতুষ্টিতে ভুগতে রাজি  নয় বাংলা থিঙ্কট্যাঙ্ক। এবারে পাখির চোখ রঞ্জি ট্রফি জয়। সেমিফাইনাল বা ফাইনালে আটকে থাকতে চায় না বঙ্গ ব্রিগেড। ম্যাচ শেষে বাংলার কোচ লক্ষ্মীরতন শুক্লা (Laxmiratan Shukla) বলেন, ‘এখনও অনেক দূর যেতে হবে। আমাদের মধ্যে যে বিশ্বাস রয়েছে সেটা আমাদের অনেক দূর এগিয়ে যেতে সাহায্য করবে। বাংলার দলের ড্রেসিংরুমের পরিবেশ এই মুহূর্তে দুর্দান্ত। সেমিফাইনালের চ্যালেঞ্জ নিতে প্রস্তুত আমরা।‘

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: