অসুররূপী দুষ্টকে নাশ করে মর্ত্যে শান্তি আনতেই প্রতিবছর মা দুর্গা হাজির হন পৃথিবীলোকে। দীর্ঘকাল ধরে অসুর মানেই যে খারাপ –সেটাই যখন জানতে অভ্যস্ত আমরা - সেই সময় অসুরদের ভাল দিক নিয়ে বর্ধমান শহর থেকে প্রথম স্বল্প দৈর্ঘ্যের ফিল্ম বরুণাসুর তৈরি করে চমকে দিয়েছিল চিত্রপ্রযোজক তথা অভিনেত্রী সৌমি দত্ত রায়। গত মহালয়ার দিন বর্ধমানে মুক্তি পেয়েছিল এই ছবি। এবার পূর্ণ দৈর্ঘ্যের বরুনাসুর মুক্তি পেতে চলেছে আগামী ৪ জানুয়ারি, বর্ধমানের সংস্কৃতি লোকমঞ্চে। 


সোমবার এক সাংবাদিক বৈঠকে এই ছায়াছবির মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হল সমাজে অশুভ শক্তির কোনো বিজয় ঘটে না। শেষ পর্যন্ত শুভ শক্তিরই জয় হয়। সম্পূর্ণ কাল্পনিক এই বরুণাসুরের গল্পে তুলে ধরা হয়েছে পৃথিবীকে যখন ধ্বংস করতে উদ্যত এক অসুর সম্রাট, সে দখল নিতে চায় গোটা পৃথিবীকে। ঘটনাচক্রে সেই সময় অসুর সম্রাটের ছেলেই ত্রাতা হিসাবে অবতীর্ণ হয় পৃথিবীকে বাঁচাতে। অসুরের সঙ্গে কিভাবে পৃথিবীর মানুষের সম্পর্ক তৈরী হয়। এবং অসুরেরও আবেগ, অনুভূতি কেমন - তাই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই ছবিতে। 

ছবির প্রযোজক সৌমী দত্ত রায় জানিয়েছেন, প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে তৈরী এই ছবির মুখ্য উদ্দেশ্য অশুভ শক্তির বিনাশ এবং শুভ শক্তির জয়। তিনি জানিয়েছেন, যুগে যুগে বারবার মনুষ্য সমাজের ওপর আক্রমণ নেমে এসেছে। কখনও রাজনীতির নামে, কখনও সাম্প্রদায়িকতার নামে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জয় হয় মানবতারই। 

ইতিমধ্যেই এই ছবির এবং রীতিমত বর্ধমান থেকে এই ধরণের ছবি করার প্রশংসা করেছেন টলিউড অভিনেত্রী কোয়েল, শুভশ্রী, পরিচালক, গায়ক, অভিনেতা অঞ্জন দত্ত, অভিনেতা সোহম, পরমব্রত, পরিচালক রাজা চন্দ প্রমুখরা।


সোমবার এক সাংবাদিক বৈঠকে এই ছায়াছবির মাধ্যমে বার্তা দেওয়া হল সমাজে অশুভ শক্তির কোনো বিজয় ঘটে না। শেষ পর্যন্ত শুভ শক্তিরই জয় হয়। সম্পূর্ণ কাল্পনিক এই বরুণাসুরের গল্পে তুলে ধরা হয়েছে পৃথিবীকে যখন ধ্বংস করতে উদ্যত এক অসুর সম্রাট, সে দখল নিতে চায় গোটা পৃথিবীকে। ঘটনাচক্রে সেই সময় অসুর সম্রাটের ছেলেই ত্রাতা হিসাবে অবতীর্ণ হয় পৃথিবীকে বাঁচাতে। অসুরের সঙ্গে কিভাবে পৃথিবীর মানুষের সম্পর্ক তৈরী হয়। এবং অসুরেরও আবেগ, অনুভূতি কেমন - তাই ফুটিয়ে তোলা হয়েছে এই ছবিতে। 

ছবির প্রযোজক সৌমী দত্ত রায় জানিয়েছেন, প্রায় ২৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে তৈরী এই ছবির মুখ্য উদ্দেশ্য অশুভ শক্তির বিনাশ এবং শুভ শক্তির জয়। তিনি জানিয়েছেন, যুগে যুগে বারবার মনুষ্য সমাজের ওপর আক্রমণ নেমে এসেছে। কখনও রাজনীতির নামে, কখনও সাম্প্রদায়িকতার নামে। কিন্তু শেষ পর্যন্ত জয় হয় মানবতারই। 

ইতিমধ্যেই এই ছবির এবং রীতিমত বর্ধমান থেকে এই ধরণের ছবি করার প্রশংসা করেছেন টলিউড অভিনেত্রী কোয়েল, শুভশ্রী, পরিচালক, গায়ক, অভিনেতা অঞ্জন দত্ত, অভিনেতা সোহম, পরমব্রত, পরিচালক রাজা চন্দ প্রমুখরা।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: