হাইকোর্ট থেকে জামিনে স্থগিতাদেশ আদায়ের পর এবার শীর্ষ আদালতেও ক্যাভিয়েট দাখিল করল সিবিআই (CBI)। অর্থাত্‍ ৪ নেতামন্ত্রীকে গ্রেফতার করাই শুধু নয়, আইনি প্রক্রিয়ায়ও কোনও ফাঁক রাখতে চাইছে না তদন্তকারী সংস্থা। বরং সুপ্রিম কোর্টে (Supreme Court) একতরফা শুনানি রুখতে তারা এই পদক্ষেপ করল বলে মনে করা হচ্ছে। সোমবার সকালে নারদ মামলায় পরিবহণ মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম, পঞ্চায়েত মন্ত্রী সুব্রত মুখোপাধ্যায়, বিধায়ক মদন মিত্র ও কলকাতার প্রাক্তন মেয়র শোভন চট্টোপাধ্যায়কে গ্রেফতার করে সিবিআই। বিকেলে ব্যাঙ্কশাল আদালতের বিশেষ সিবিআই আদালত থেকে জামিন পান তাঁরা। 

রাতেই হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয় সিবিআই। সেখানে স্থগিতাদেশ আদায় করে তারা। যার ফলে রাতে জেলে যেতে ৪ হেভিওয়েটকেই। হাইকোর্টের স্থগিতাদেশকে চ্যালেঞ্জ করে অভিযুক্তরা সুপ্রিম কোর্টে যেতে পারে এই অনুমান থেকে সর্বোচ্চ আদালতে ক্যাভিয়েট দাখিল করল সিবিআই। ফলে এই মামলায় সিবিআইয়ের বক্তব্য না শুনে সুপ্রিম কোর্ট আর কোনও রায় দিতে পারবে না। আইনজ্ঞরা বলছেন, সিবিআইয়ের তৎপরতা দেখে বোঝা যাচ্ছে, প্রস্তুতি নিয়েই নেমেছে তারা। মঙ্গলবার নির্দেশ পুনর্বিবেচনার জন্য হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন অভিযুক্তরা। বুধবার এই মামলার ফের শুনানি। আইনজ্ঞরা বলছেন, সিবিআইয়ের তৎপরতা দেখে বোঝা যাচ্ছে, প্রস্তুতি নিয়েই নেমেছে তারা। মঙ্গলবার নির্দেশ পুনর্বিবেচনার জন্য হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন অভিযুক্তরা। বুধবার এই মামলার ফের শুনানি। আইনজ্ঞরা বলছেন, সিবিআইয়ের তৎপরতা দেখে বোঝা যাচ্ছে, প্রস্তুতি নিয়েই নেমেছে তারা। মঙ্গলবার নির্দেশ পুনর্বিবেচনার জন্য হাইকোর্টের দ্বারস্থ হয়েছেন অভিযুক্তরা। বুধবার এই মামলার ফের শুনানি।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: