চেন্নাই সুপার কিংস : ১৯২/৩

কলকাতা নাইট রাইডার্স : ১৬৫/৯

মধুর বদলা। ২০১২ আইপিএলে চেন্নাই সুপার কিংসে হারিয়ে ট্রফি জিতেছিল কলকাতা নাইট রাইডার্স। ২০২১ সালে ঠিক উল্টোটাই হলো। কলকাতা নাইটা রাইডার্সকে ২৭ রানে হারিয়ে চতুর্থবার আইপিএল ট্রফি জিতল চেন্নাই সুপার কিংস। এদিন টসে জিতে চেন্নাইকে ব্যাট করতে পাঠায় কলকাতা। কিন্তু নাইট বোলারদের নিয়ে রীতিমতো ছেলেখেলা করতে থাকেন ফ্যাফ এবং চেন্নাইয়ের ব্যাটাররা। শুধু তাই নয়, তিনি ১৪০-এর বেশি স্ট্রাইক রেট রেখে ব্যাট করেন দুপ্লেসি। তাঁর জন্য রবিন উত্থাপ্পা এবং মইন আলি হাত খুলে খেলার সুযোগ পান। তার ফলে নির্ধারিত ২০ ওভারে তিন উইকেট হারিয়ে ১৯২ রান তোলে চেন্নাই। একেবারে শেষ বলে আউট হন ফ্যাফ।৫৯ বলে ৮৬ রান করেন। সাতটি চার এবং তিনটি ছক্কা হাঁকান। স্ট্রাইক রেট ছিল ১৪৫-এর বেশি।

আর জবাবে ব্যাট করতে নেমে দারুন শুধু করে কলকাতা নাইট রাইডার্স। দুই ওপেনার ভেঙ্কটেশ আইয়ার এবং শুবমন গিল হাফ সেঞ্চুরি করেন। কিন্তু দুই ওপেনার সাজঘরে ফিরতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে কলকাতার ব্যাটিং লাইন আপ। এমনকী দুই অঙ্কের ঘরেও কেউ পৌঁছতে পারেনি। নীতিশ রানা শূণ্য রানে আউট হন,  সুনীল নারিন ২ রান. অধিনায়ক ইয়ন মর্গ্যান ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ। দলের প্রয়োজনে মাত্র ৪ রানে আউট হন। দীনেশ কার্তিক ৯ রানে আউট হন, শাকিব আল হাসান শূণ্য রানে সাজঘরে ফেরেন। আর শেষে লড়াই চালায় লকি ফার্গুসেন এবং শিবম মাভি (২০)। শেষ পর্যন্ত ফার্গুসেন ১৮ রানে এবং বরুণ চক্রবর্তী শূণ্য রানে অপারিজত থাকেন।

কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রথম একাদশ : শুবমন গিল, ভেঙ্কটেশ আইয়ার, রাহুল ত্রিপাঠী, নীতিশ রানা, দীনেশ কার্তিক, ইয়ন মর্গ্যান, শাকিব আল হাসান, সুনীল নারিন, লকি ফার্গুসেন, শিবম মাভি এবং বরুন চক্রবর্তী

চেন্নাই সুপার কিংসের প্রথম একাদশ : ঋতুরাজ গাইকোয়ার্ড, ফাফ ডু প্লেসিস, রবিন উথাপ্পা, মঈন আলি, অম্বাতি রাইডু, এমএস ধোনি, রবীন্দ্র জাদেজা, শার্দুল ঠাকুর, ডোয়ান ব্রাভো, দীপক চাহার এবং জোশ হ্যাজালউড

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: