ভারত অধিনায়কের চোট পেয়ে হাসপাতালে যাওয়ার কথা জানিয়েছিল বোর্ড। টুইট করে বোর্ড লেখে, “দ্বিতীয় এক দিনের ম্যাচে ফিল্ডিং করার সময় বুড়ো আঙুলে চোট পেয়েছেন রোহিত শর্মা। ভারতীয় দলের চিকিৎসকরা দেখছেন। স্ক্যান করানোর জন্য নিয়ে যাওয়া হয়েছে তাঁকে।” বাংলাদেশের ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে বল করছিলেন মহম্মদ সিরাজ। তাঁর বলে স্লিপে ক্যাচ দেন অনামুল হক। সেই ক্যাচ ধরতে গিয়েই বুড়ো আঙুলে চোট পান রোহিত। ক্যাচটিও ফেলে দেন। সঙ্গে সঙ্গে মাঠও ছাড়েন রোহিত। পরের বলেই যদিও এলবিডব্লিউ হয়ে সাজঘরে ফেরেন অনামুল।

এদিন টস জিতে বাংলাদেশ প্রথমে ব্যাট করে সাত উইকেট হারিয়ে ২৭১ রান তোলে। সৌজন্যে গত ম্যাচের নায়ক মেহদি হাসান মিরাজের অপরাজিত শতরান ও মাহমুদুল্লাহর ৭৭ রান। এদিন বাংলাদেশের ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে রোহিত জখম হন দ্বিতীয় স্লিপে ফিল্ডিং করতে গিয়ে। মহম্মদ সিরাজের বলে ক্যাচ তুলে দিয়েছিলেন আনামুল হক। নীচু করে আসা ক্যাচ ফসকেই রোহিতের গুরুতর চোট লাগে। যন্ত্রণায় কাতর রোহিত সঙ্গে সঙ্গে মাঠ ছাড়েন। এরপর স্ক্যানের জন্য় রোহিতকে নিয়ে যাওয়া হয় হাসপাতালে। তাঁর পরিবর্তে ফিল্ডিং করেন রজত পতিদার। এদিন ভারত হারলেই সিরিজ হয়ে যাবে বাংলাদেশের। যা কোনও ভাবেই চায় না রোহিত অ্যান্ড কোং। টি-২০ বিশ্বকাপের পর রোহিত-বিরাট ও কেএল রাহুলদের মতো সিনিয়র ক্রিকেটাররা বিশ্রামে গিয়েছিলেন। নিউজিল্যান্ডের বিরুদ্ধে সীমিত ওভারের সফরে যাননি তাঁরা। ফের একবার অ্যাকশনে তাঁরা। রোহিত না থাকায় দলকে নেতৃত্ব দিচ্ছেন লোকেশ রাহুল। ভারতীয় বোলাররা শুরু থেকেই চাপে রেখেছিলেন বাংলাদেশকে। ৬৯ রানের মধ্যে ৬ উইকেট তুলে নেন উমরান মালিকরা। কুলদীপ সেনের বদলে তাঁকে দলে নেওয়া হয়েছে। উমরান একটি উইকেট নেন। দু’টি উইকেট নেন মহম্মদ সিরাজ। তিনটি উইকেট নিয়েছেন ওয়াশিংটন সুন্দর। সেখান থেকে ভারতের বোলিংকে পাল্টা আক্রমণ করতে শুরু করেন মেহেদি হাসান এবং মাহমুদুল্লাহ।


మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: