শুক্রবার শহরের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪.৫ ডিগ্রি।   আর্দ্রতার পরিমান সর্বোচ্চ ৮৩ শতাংশ , সর্বনিম্ন ৫১ শতাংশ। পাহাড় থেকে সমতলের জেলাগুলিতে অনেকটাই নেমেছে পারদ। কলকতায় সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ১৪ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছেছে। পৌষের শেষে পারদ চড়ে ২০ ডিগ্রির ঘরে হয়েছিল। প্রায় ৬ ডিগ্রি কমেছে কলকাতার তাপমাত্রা। ফলে ভোর থেকেই শীতের আমেজ বজায় রয়েছে। কলকাতর সর্বোচ্চ তাপামাত্রা ২৪.৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা স্বাভাবিকের থেকে ১ ডিগ্রি কম। অন্যান্য জেলাগুলোর একই ছবি।

আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত তাপমাত্রা নিম্মুখী থাকবে। তার পর সামান্য তাপমাত্রার হেরফের হতে পারে। একের পর এক পশ্চিমী ঝঞ্ঝার কারণে উত্তরের শীতল বাতাস এ রাজ্য ঢুকতে বাধা পাচ্ছিল। আপাতত সেই বাধা সরে যাওয়ায় ফের শীতল বাতাস ঢুকতে শুরু করেছে। উত্তর-পূর্ব ভারত কনকনে ঠান্ডায় কাঁপছে। এ রাজ্যেও তার কিছুটা প্রভাব পড়ছে। তবে এখনই শীত বিদায় নিচ্ছে না বলে আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা যাচ্ছে। দার্জিলিঙের সর্বনিম্ন তাপমাত্রা কমে দাঁড়িয়েছে ৪.৬ ডিগ্রি সেলসিয়াসে। অন্য দিকে, আসানসোলে সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৯.৮, বাঁকুড়া ১১.১, বর্ধমান ১২.৩, কোচবিহার ৮.৭, দিঘা ১৫.৩, জলপাইগুড়ি ১০.২, কালিম্পং ৮, মালদহ ১১, পানাগড় ৯.২, পুরুলিয়ায় ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস।

শীত ফিরলেও একদম থিতু হচ্ছে না। তাই সুন্দরী শীতের কপালে জুটছে ‘কুৎ-শীত’ থেকে শুরু করে আরও কতকি। খেজুরের রস, খেজুর পাটালিতেও নাকি ভেজাল ঢুকে পড়েছে বলে দাবি খাদ্য রসিকদের। উত্তরের ৫ জেলায় শৈতপ্রবাহের পূর্বাভাস দিয়েছে আবহাওয়া দফতর।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: