অন্যদিকে, ইস্ট–ওয়েস্ট মেট্রো প্রকল্পে বিপর্যয় এখন বউবাজারের বাসিন্দাদের মাথাব্যথার কারণ হয়ে দাঁড়িয়েছে। এখানে একাধিক বাড়িতে ফাটল ধরেছে। এই পরিস্থিতিতে বহু মানুষকে কয়েক ঘণ্টার মধ্যে জিনিসপত্র গুছিয়ে বাড়ি ছাড়তে হয়েছে। এখনও তোড়ে জল বেরচ্ছে মেট্রো প্রকল্পের টানেলের মধ্যে। এই অবস্থায় কী করা হবে? তা নিয়ে কেএমআরসিএল কর্তাদের সঙ্গে আলোচনায় বসতে চলেছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। কেএমআরসিএল কর্তাদের কাছে ইতিমধ্যেই কড়া নির্দেশ এসেছে সংস্থার শীর্ষস্তর থেকে—একটা নয়, কংক্রিটের তিনটি স্তরের প্রলেপ দেওয়া হোক। কবে বৈঠক হবে দু’পক্ষের মধ্যে? আজ, শনিবার বেলা ১২টা নাগাদ নির্মাণ সংস্থা কেএমআরসিএল–এর কর্তাদের বৈঠকে ডেকেছেন মেয়র ফিরহাদ হাকিম। কলকাতা পুরসভায় সেই বৈঠক হবে বলে সূত্রের খবর। বারবার বউবাজারে কেন বিপত্তি ঘটছে? এই প্রশ্নের উত্তর জানতেই তড়িঘড়ি বৈঠক হতে চলেছে। শহরে দীপাবলির আগে বউবাজার নতুন করে আর যাতে বিপর্যয় না নামে তার জন্যই এই বৈঠক বলে মনে করা হচ্ছে। সংস্থার সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্তা নরেশচন্দ্র কারমালি বলেন, ‘যে জায়গা দিয়ে জল ঢুকে এসেছিল, আগে এমন ব্যবস্থা করা হচ্ছে যাতে সেই জায়গা দিয়ে আর জল ঢুকতে না পারে। তার জন্য প্রথমেই অনেকটা এলাকায় কংক্রিট ঢেলে দেওয়া হয়েছে।
click and follow Indiaherald WhatsApp channel