
রবিবার সকালে সুপ্রিম কোর্টে ফরেণবীশ সরকারের গরিষ্ঠতা প্রমাণ করতে হবে অবিলম্বে এই আবেদন নিয়ে যখন মামলার শুনানী শুরু হতে চলেছে তার ঠিক কয়েক ঘন্টা শরদ পাওয়ারে বাড়িতে এলেন বিজেপির সাংসদ সঞ্জয় কাকড়ে । সঞ্জয় কাকড়ে হঠাৎ শরদ পাওয়ারের বাড়িতে যাওয়ায় আবার জল্পনা তুঙ্গে উঠেছে । এবার কি শরদ পাওয়ার বিজেপির সঙ্গে হাত মেলাতে চলেছেন ?
তবে কাকাড়ে অবশ্য সংবাদ সংস্থাকে জানাচ্ছেন, ব্যক্তিগত কারণেই দেখা করতে এসেছিলেন শরদ পওয়ারের সঙ্গে। এ দিনের বৈঠকে কাকাড়ে- শরদ পওয়ারের সঙ্গে উপস্থিত ছিলেন এনসিপি নেতা জয়ন্ত পাটিলও। শনিবারই অজিত পওয়ারের জায়গায় পরিষদীয় নেতা হিসেবে অভিষেক ঘটেছে জয়ন্ত পাটিলের।
পওয়ার পরিবারের সঙ্গে কাকাড়ের ঘনিষ্ঠতা অনেক দিনের। এনসিপি ভেঙে অজিত পওয়ার বেরিয়ে আসতে পারেন, এমন ইঙ্গিতও নাকি দিয়েছিলেন কাকাড়ে। মহারাষ্ট্রে ভোটপর্ব মেটার পরে বিজেপির তরফে শরদ পওয়ারের সঙ্গে প্রথম যোগাযোগ করেছিলেন কাকাড়েই। যদিও সেই চেষ্টা কাজে আসেনি। সেনা-কংগ্রেস-এনসিপির সরকার গড়া প্রায় যখন নিশ্চিত তখন অজিত পওয়ার রাতারাতি অক্সিজেন দিয়েছেন বিজেপিকে। মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে শপথ নিয়ে ফেলেছেন দেবেন্দ্র ফডণবীস। এই আবহে সঞ্জয়-শরদ ‘ব্যক্তিগত’ বৈঠক নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে উঠেছে। ‘‘চ্যালেঞ্জটা শুধুমাত্র মুখ্যমন্ত্রী বা রাজ্যপালের কাছ থেকেই এসেছে, তা নয়। তা এসেছে, নরেন্দ্র মোদী এবং অমিত শাহর থেকেও। ফলে তাঁদের পরাজিত করাটা খুব প্রয়োজন।’’ : আহমেদ পটেল মহারাষ্ট্রের ফরেণবীশ সরকারের ভাগ্য ঝুলে রইল সুপ্রিম কোর্টে , আগামী কাল সকালেই জানা যেতে পারে রায়