গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে আক্রান্ত হয়েছেন আট হাজার ৯৫৪ জন। এর মধ্যে কেরলে আক্রান্ত সাড়ে চার হাজারের বেশি। বাকি সব রাজ্যে আক্রান্তের সংখ্যা এখ হাজারের নীচে নেমে গিয়েছে। মহারাষ্ট্র, তামিলনাড়ু এবং পশ্চিমবঙ্গ বাদে বাকি সব রাজ্যে তা ৫০০-র নীচে। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে, দেশে মোট আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৪৫ লক্ষ ৯৬ হাজার ৭৭৬। আক্রান্তের পাশাপাশি মঙ্গলবারের তুলনায় বেড়েছে মৃতের সংখ্যাও। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে প্রাণ হারিয়েছেন ২৬৭ জন কোভিড রোগী। এর মধ্যে কেরলেই ১৭৭ জন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্য মন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুসারে, অতিমারি পর্বে দেশে মোট মৃত্যু হয়েছে ৪ লক্ষ ৬৯ হাজার ২৪৭ জনের।

আবার রাজ্যে ৪ দিনে ৩ জনের মৃত্যু হয়েছে করোনায় আক্রান্ত হয়ে। আক্রান্তের সংখ্যা প্রায় ৫০ ছুঁই ছুঁই। সবমিলিয়ে জলপাইগুড়ি জেলায় করোনার গ্রাফ ফের ঊর্ধ্বমুখী। আর তাতেই বাড়ছে উদ্বেগ। এদিকে জেলাজুড়ে সচেতনতার অভাব স্পষ্ট। মাস্ক ছাড়াই রেলস্টেশনে, রাস্তায় ঘুরে বেড়াচ্ছে মানুষজন। এই পরিস্থিতিতে লাগাম টানতে পথে পুরসভা‌‌। শুরু হয়েছে স্যানিটাইজেশন। বিভিন্ন বাজারে, জলপাইগুড়ি টাউন স্টেশন সহ সর্বত্রই দেখা গেল মাস্ক ছাড়া মানুষজনকে। মাস্ক নেই কেন? জিজ্ঞাসা করলে মিলছে অজুহাত। কেউ আবার হেসে তত্ক্ষণাত্ মুখে কাপড় চাপা দিচ্ছেন। এককথায় জেলায় করোনার গ্রাফ ঊর্ধমুখী হলেও, ভয়ডরের কোনও ছাপ নেই! এই পরিস্থিতিতে যেসব এলাকায় করোনা আক্রান্ত হয়ে মৃত্যু হয়েছে, সেইসব এলাকায় মাইক্রো  কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে বলে জানিয়েছেন জলপাইগুড়ি পুরসভার প্রশাসনিক বোর্ডের চেয়ারপার্সন পাপিয়া পাল। শহরবাসী সরকারি স্বাস্থ্য বিধি না মানায় উদ্বিগ্ন তিনি।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: