২০২৩ বিশ্বকাপে মোট পাঁচটা ম্যাচ আয়োজনের দায়িত্ব পেয়েছে ইডেন। লক্ষ করার মতো বিষয়, টুর্নামেন্ট ৫ অক্টোবর শুরু হলেও কলকাতায় প্রথম ম্যাচ ২৮ তারিখ। সেদিন কোয়ালিফায়ার ১ বনাম বাংলাদেশের (Bangladesh) ম্যাচ। বোঝাই যাচ্ছে, বৃষ্টির ঝুঁকি এড়াতেই যতটা সম্ভব দেরি করে ম্যাচ ফেলা হয়েছে ইডেনে। ক্রিকেটের নন্দন কাননে এছাড়াও রয়েছে পাকিস্তান (Pakistan) বনাম বাংলাদেশ (৩১ অক্টোবর), ভারত (India) বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা (৫ নভেম্বর) এবং ইংল্যান্ড (England) বনাম পাকিস্তান (১২ নভেম্বর) ম্যাচ। সবশেষে ১৬ নভেম্বর সেমিফাইনাল।
মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টায় বিশ্বকাপের সূচি ঘোষণা করার কথা ছিল আইসিসির (ICC)। পূর্ণাঙ্গ সূচি প্রকাশিত হল ১২টায়। দেখা গেল, বিসিসিআই-এর (BCCI) বানানো খসড়া সূচির থেকে খুব একটা আলাদা কিছু হয়নি। একটাই বদল ঘটেছে, চেন্নাইয়ের জায়গায় সেমিফাইনাল পেল ইডেন। পাঁচটা করে ম্যাচ আয়োজনের দায়িত্ব ইডেন ছাড়াও পেয়েছে আমেদাবাদ, মুম্বই, পুনে, লখনউ, দিল্লি এবং ধরমশালা। চারটে ম্যাচ পেয়েছে বেঙ্গালুরু এবং তিনটে হায়দরাবাদ।
বিসিসিআইয়ের খসড়া সূচিতে তিনটে ম্যাচ নিয়ে আপত্তি ছিল পাকিস্তানের (Pakistan)। তিনটি ভেন্যুতে না খেলার তিনটি ভিন্ন কারণও দেওয়া হয়েছিল পিসিবি-র তরফ থেকে। বলা হয়েছিল, নিরাপত্তাজনিত কারণে আমেদাবাদে খেলতে চায় না পাকিস্তান, চেন্নাইতে স্পিনিং ট্র্যাকে আফগানিস্তানকে এড়িয়ে যেতে চেয়েছিলেন বাবর আজমরা (Babar Azam)। অন্যদিকে, বেঙ্গালুরুর ব্যাটিং ট্র্যাকে অস্ট্রেলিয়ান ব্যাটারদের মুখোমুখি হতে চান না পাক বোলাররা। যদিও এই অন্যায় আব্দার একেবারেই নাকচ করে দিয়েছিল বিসিসিআই। আবার আইসিসি সিলমোহর দেওয়ার পর পাকিস্তান কী করে সেটাই দেখার।
click and follow Indiaherald WhatsApp channel