খুবই দুস্থ পরিবারের ঘুরে ঘুরে চা বিক্রিকরেন নবো কুমার। রায়গঞ্জের দেবিনগরে তার স্ত্রী দুই ছেলে অয়ন সরকার (১৪), সায়ন সরকার(১১) ও তার ছোট্ট মেয়ে রিম্পা সরকার(০৭) কে নিয়ে একটি টিনের ভাঙা ঘরে কনরকমে বসবাস করেন। অভাবের সংসার তার ওপর দুই ছেলে রোগে আক্রান্ত। বড় ছেলে অয়ন দীর্ঘদিন ধরেই নার্ভের অসুখে ভুগছেন। ছোট ছেলে হার্নিয়া রোগে আক্রান্ত হওয়ায় চিকিৎসার জন্য দুই ছেলেকে রায়গঞ্জের সরকারি হাসপাতালে ভর্তি করলে সেখান থেকে তাঁদেরকে রেফার করে দেয় বলে জানায় মানিক বাবু।

রায়গঞ্জ হাসপাতালে সঞ্জয় সেঠ ,কালি শঙ্কর এবং এস.কে মাইতি তিনজন ডাক্তার দেখে আমার ছোট ছেলে সায়ন কে রেফার লিখে দেন। বড় ছেলে অয়ন নার্ভে সমস্যায় দির্ঘদিন ধরেই অসুস্থ তার বড় ছেলেকেউ রেফার লিখে দেয় বলে জানান তিনি। তিনি জানান আমি ফেরি করে চা বিক্রি করে কনরকমে সংসার চালাই তার ওপর দুই ছেলের রোগ নিয়ে রায়গঞ্জের সরকারি হাসপাতালে দেখালে রেফার লিখে দিয়েছেন ডাক্তার বাবুরা।
কিন্তু আর্থিক সমস্যার জন্য বড় যায়গায় নিয়ে গিয়ে চিকিৎসা করাতে পাড়েনি মানিক বাবু তার দুই ছেলেকে। কিন্তু দিন যতো গড়াচ্ছে তার দুই ছেলেকে রোগ আক্রে ধরছে বেশি করে। ইতি মধ্যে ডাক্তার জতো তারাতারি সম্ভব বাইরে ভালো যায়গায় চিকিৎসা করাতে বলেছে। মানিক বাবু তার দুই ছেলেকে পাশে বসিয়ে জানান চা ফেরিকরে সংসার চলাই যা উপার্যন হয় কনো রকমে খেয়ে পড়ে চলে জায়।
তাই আমার ছেলের জন্য সকলের কাছে সাহায্যের আবেদন করছি। তিনি আরো জানান বুধবার মানবাধিকার সংগঠনের ওমেন সেলের ম্যডাম পম্পা সরকার কে সিম্পুর্ণ বিষয়টি জানালে তিনি আমাকে ও আমকে কর্ণজোড়ায় সি এম ও এইচ অফিসে সি এম ও এইচ স্যারের কাছে নয়ে জান এবং সেখানে রাজ্য সরকারের যে শিশুসাথী প্রকল্প রয়েছে তার আওতায় যে নার্ভের ফ্রি তে চিকিৎসা হয় তার ব্যবস্থা করে দেবার কথা স্যার কে জানান। সি এম ও এইচ স্যার ও নিজে আমার বড় ছেলে অয়ন কে দেখেন ও শরীরে সমস্যার কথা জিজ্ঞাসাও করেন। কিন্তু ছোট ছেলে সায়ন এর হার্নিয়া এই প্রকল্পের আওতায় না পড়ায় ফ্রি চিকিৎসা পাবেনা।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: