হায়দরাবাদ, উন্নাও কাণ্ডের রেশ এখনও কাটেনি। এরই মধ্যে আবারও একটি ঘটনা। এক তরুণীকে ধর্ষণ করে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করল এক ব্যক্তি। ঘটনাটি ঘটেছে উত্তরপ্রদেশের ফতেপুর জেলায়।

 

পুলিশ সূত্রে খবর, অভিযুক্ত ব্যক্তি এবং তরুণীর মধ্যে সম্পর্ক গড়ে উঠেছিল। এ কথা জানাজানি হতে গ্রামে পঞ্চায়েতে সিদ্ধান্ত হয় চার হাত এক করে দেওয়ার। সেই মতো তোড়জোড়ও শুরু হয়েছিল। কিন্তু এরই মধ্যে তরুণীকে একটি ফাঁকা বাড়িতে ধর্ষণ করে তাঁকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টা করা হয়। ১৮ বছরের ওই তরুণীর শরীরের ৯০ শতাংশ অংশ পুড়ে গিয়েছে। প্রথমে স্থানীয় একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়, তারপর কানপুরের অন্য একটি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়। তরুণীর অবস্থা আশঙ্কাজনক।

 

এখনও পর্যন্ত অভিযুক্তকে গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ। তাকে গ্রেফতারের জন্য পাঁচটি দলে ভাগ হয়ে তল্লাশি শুরু করেছে পুলিশ।

 

 

সম্প্রতি যেখানে হায়দরাবাদের তরুনী চিকিৎসকের অগ্নিদগ্ধ দেহ পাওয়া গিয়েছিল, ঠিক সেখানেই চার অভিযুক্তকে এনকাউন্টারে মারল পুলিশ। শুক্রবার সকালে এ কথাই জানিয়েছেন সাইবরাবাদের পুলিশ কমিশনার।

 

 

জানা গিয়েছে, ঘটনার পুনর্নির্মাণের জন্য চার অভিযুক্তকে সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। নিয়ে যাওয়া হয় সামসাবাদে ৪৪ নন্বর জাতীয় স়ড়কের কাছে আন্ডার পাসে। ওই জায়গায়তেই ধর্ষিতা চিকিৎসকের দগ্ধ দেহ পাওয়া গিয়েছিল। ঘটনার দিন ঠিক কী ঘটেছিল তার পুঙ্খানুপুঙ্খ তথ্য জোগাড় করতেই শুক্রবার ভোররাতে অভিযুক্তদের সেখানে নিয়ে যাওয়া হয়। পুলিশের দাবি, সেখান থেকেই পালানোর চেষ্টা করে তারা। তেলঙ্গানার আইনমন্ত্রী এ ইন্দ্রকরণ রেড্ডি জানিয়েছেন, ‘অভিযুক্তরা পুলিশের অস্ত্র ছিনতাই করে পালানোর চেষ্টা করে। গুলি চালায় পুলিশ। তাতেই মৃত্যু হয় অভিযুক্তদের’।

ছবি - প্রতীকী ছবি

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: