বৃহস্পতিবার বিকেল নাগাদ কাঞ্চনজঙ্ঘায় সফল আরোহণ করেই ইতিহাস গড়লেন পশ্চিম মহারাষ্ট্রের সাতারার বাসিন্দা প্রিয়াঙ্কা মোহিতে। প্রিায়ঙ্কা প্রথম ভারতীয় মহিলা যিনি পাঁচটি আট-হাজারি শৃঙ্গের শিখর ছুঁয়ে ফেললেন। বৃহস্পতিবার বিকেল ৪টে ৫২ মিনিটে বি‌শ্বের তৃতীয় বৃহত্তম শৃঙ্গ কাঞ্চনজঙ্ঘা (৮,৫৮৬ মিটার) জয় করেন বছর তিরিশের প্রিয়াঙ্কা। সংবাদ সংস্থা পিটিআইকে এই খবর দিয়েছেন তাঁর ভাই আকাশ মোহিতে। জানা গিয়েছে, প্রিয়াঙ্কা গত বছর এপ্রিলেই দশম উচ্চতম শৃঙ্গ অন্নপূর্ণা (৮,০৯১) জয় করে ফিরেছিলেন। তার আগে ২০১৩ সালে মাত্র ২১ বছর বয়সে সফল আরোহণ করেছিলেন বিশ্বের উচ্চতম শৃঙ্গ এভারেস্টে (৮,৮৪৯ মিটার)। ২০১৮ সালে লোৎসে (৮,৫১৬ মিটার) আর ২০১৬ সালে মাকালু (৮,৪৮৫ মিটার)-তে সফল আরোহণ করেছিলেন তিনি। যার জন্য ২০২০ সালে প্রিয়াঙ্কা তেনজিং নোরগে অ্যাডভেঞ্চার সম্মান পান।

প্রসঙ্গত, ছোট থেকেই মাউন্টেনিয়ারিং করছেন প্রিয়াঙ্কা। কিশোরী বয়সে মহারাষ্ট্রের সহ্যাদ্রি রেঞ্জে ট্রেক করেছেন অনেক। এর পরে উত্তরাখণ্ডে, হিমাচলে বহু শৃঙ্গে অভিযান করেছেন। ২০১৬ সালে আফ্রিকায় গিয়ে মাউন্ট কিলিমাঞ্জারোও ক্লাইম্ব করেছিলেন প্রিয়াঙ্কা।


অন্যদিকে, ২০২০ সালের অগাস্ট মাসে ইংল্যান্ডের ইস্ট ব্রিস্টল অকশনস হাউসে নিলামে উঠেছিল মোহনদাস কর্মচাঁদ গান্ধীর একটি চশমা। সেখানেই প্রায় ২ কোটি ৫৫ লক্ষ টাকা দাম উঠেছিল চশমাটির। ফের একবার নিলামে উঠছে গান্ধীজি'র ব্যবহৃত দু’টি চশমা, তাঁর হাতে বোনা দু’টুকরো খদ্দরের কাপড়, তাঁর নিজের হাতে বানানো এবং ব্যবহার করা খড়ম, তাঁর ব্যবহার করা একটি কালির দোয়াত এবং তাঁর লেখা বেশ কয়েকটি চিঠি। রয়েছে সর্দার বল্লভভাই পাটেলের গান্ধীজিকে লেখা কয়েকটি চিঠিও। তা ছাড়া, গান্ধীজি'র বেশ কয়েকটি ছবিও রয়েছে। নিলাম সংস্থার দাবি, তার মধ্যে একটি সম্ভবত মহাত্মা গান্ধীর জীবদ্দশায় তোলা শেষ ছবি। ১৯৪৭-এর কোনও সময়ে দিল্লির বিড়লা হাউসে গান্ধীর ব্যক্তিগত চিকিৎসক এই ছবিটি তুলেছিলেন। সাদা-কালো এই ছবিতে দেখা যাচ্ছে, চারপাইয়ে বসে কথা বলছেন মোহনদাস, মাথায় টুপি। আগামী ২১ মে পর্যন্ত অনলাইনে নিলাম চালু থাকবে।  

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: