সম্প্রতি মুক্তি পেয়েছে ‘সাহ’ র ট্রেলার। ভিউ প্রছুর,দর্শক পছন্দ করেছে ট্রেলারকে। সেই পরিপ্রেক্ষিতেই প্রভাসকে হিন্দিতে সাবলীল কিনা জিজ্ঞাসা করাতে তিনি বলেন ‘অনেকটাই। আমি সংলাপ আর সিনগুলো হিন্দিতে পড়ি। আর স্ক্রিপ্ট পড়ি ইংরেজিতে। নয়তো অভিব্যক্তি ফুটিয়ে তুলতে সমস্যা হয়’।

বাহুবলির সাফল্যের পর ‘সাহ’, এই নিয়ে তিনি কতটা উদ্বিগ্ন জানতে চাওয়ায় তিনি বলেন ‘চাপ নিশ্চয়ই আছে। মিক্সড ফিলিংস বলতে পারেন। দুটো ছবির কোনও ভাবেই তুলনা হওয়া উচিত নয়। ‘বাহুবলী’ ইতিমধ্যেই ইতিহাস সৃষ্টি করেছে। এমনকি, ভারতবর্ষের বাইরেও। আমি যখন কোনও ছবি বাছি, তখন প্রথমেই দেখি ছবির গল্পের সঙ্গে দর্শক কতটা কানেক্ট করতে পারবেন। সেই সঙ্গে ছবিটা ভরপুর বিনোদন জোগাতে পারবে কি না, সেটাও খেয়াল রাখি। ‘সাহো’র ট্রেলার আর গান দর্শক পছন্দ করেছেন এর মধ্যেই। অনেক ভাষাতে বানানোও হয়েছে ছবিটা’।

অনুস্কার সাথে সম্পর্ক ও বিয়ে নিয়ে তাঁর খোলাখুলি বক্তব্য ‘অনুষ্কা আমার ভীষণ কাছের বন্ধু। একসঙ্গে চারটে ছবিতে কাজ করেছি আমরা। একে অপরকে খুব ভাল ভাবে বুঝি এবং চিনি। তবে আমরা ডেট করছি না। করলে বলেই দিতাম। লুকিয়ে কেন রাখব? ‘বাহুবলী’তে আমাদের কেমিস্ট্রি দেখে ভক্তরা আমাদের একসঙ্গে দেখতে চায় সব সময়। এ বার দেখছি আমি কিংবা অনুষ্কা, কোনও একজনকে বিয়েটা করেই ফেলতে হবে। তবে যদি এই গুজব থামে’।

রোম্যান্টিক দৃশ্যে নায়িকাদের সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা বললেন ‘কেরিয়ারের শুরুর দিকে খুব অসুবিধে হত ঠিকই। মনে আছে, আমি তখন ইন্ডাস্ট্রিতে নতুন। হিরোইনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ দৃশ্যে আমি এতটাই জড়সড় হয়ে গিয়েছিলাম যে, পুরো সিনটাই নষ্ট হয়ে গিয়েছিল! ভাবতে পারেন, সেই সময়ে আমি মেয়েদের স্পর্শ পর্যন্ত করতাম না। তবে ‘সাহো’তে শ্রদ্ধার (কপূর) সঙ্গে কাজের অভিজ্ঞতা দারুণ! রোম্যান্টিক সিনে ও আমার চেয়ে অনেক বেশি অভিজ্ঞ। সেটে শ্রদ্ধাকে দেখে প্রথমটায় খুব অবাক হয়েছিলাম। এত ছোটখাটো চেহারা, অথচ অ্যাকশন সিনে কী দৃঢ়তার সঙ্গে কাজ করেছে! শ্রদ্ধার প্রতি শ্রদ্ধা বেড়ে গিয়েছিল সে দিনই’।

 

 

 

 


మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: