ছবি সম্পর্কে সোশ্যাল মিডিয়ায় ও সমালোচকদের কাছ থেকে মিশ্র প্রতিক্রিয়া পাওয়া গেলেও বক্স অফিস রিপোর্ট বলছে, ‘ব্রহ্মাস্ত্র’ ছবির হাত ধরেই বলিউডে ফিরছে সুদিন। ছবির বাজেট ৪০০ কোটির বেশি, তাই ছবির ব্যবসা নিয়ে প্রথম থেকেই চিন্তিত প্রযোজক করণ জোহর। তবে ছবির প্রচারে কোনও কসর বাদ রাখেননি তিনি। দক্ষিণ থেকে উত্তর, সারা দেশেই ছবির প্রচার চালিয়েছে ছবির গোটা টিম। প্রথমদিনে এই ছবি ৭৫ কোটি টাকা আয় করেছে, যা বর্তমান সময়ে মুক্তিপ্রাপ্ত অন্যান্য ছবির থেকে অনেকটাই বেশি। প্রথমদিনে এই ছবি দেখে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দেখা গেল সোশ্যাল মিডিয়ায়। প্রথম দিনই সমস্ত হলে প্রায় ৪০ শতাংশ দর্শক হাজির হয়েছেন। কারোর মতে ছবি টেক্কা দিতে পারে হ্যারি পটার বা মার্ভেল স্টুডিয়োর যেকোনও ছবিকে, কারোর মতে আবার আলিয়া-রণবীরের প্রেম কাহিনী ছাপিয়ে গেছে এই ছবির মূল গল্পকে।

অন্যদিকে, তদন্তের কারণে মোদক পরিবারের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ফ্রিজ করা হয়েছে। নিয়ে নেওয়া হয়েছে গয়নাও। আয় পুরোপুরি বন্ধ। সংসার খরচে টান পড়ছে। চিন্তায় পরিবারের সদস্যরা। তবু মনোবল হারাতে নারাজ মোদক পরিবার। ঘরছাড়া হয়েও ভেঙে পড়েনি কেউ। বরং মিঠাইয়ের উৎসাহে ধুমধাম করে গণেশ চতুর্থী পালন করেছে তারা। হইহুল্লোড়ে মেতে উঠেছিল সকলে। কিন্তু তবুও পুরনো বাসস্থানের কথা কি ভোলা যায়? পরিবারকে নিয়ে 'মনোহরা'য় ফিরে যাওয়ার পরিকল্পনা সিদ্ধার্থ-মিঠাইয়ের। প্রমীলা সাহার ষড়যন্ত্রেই ভিটেহারা মোদক পরিবার। এ কথা কারও অজানা নয়। এ বার তার সেই ষড়যন্ত্র ফাঁস করবে মিঠাই। সিদ্ধার্থকে নিয়ে চুপিচুপি 'মনোহরা'য় যায় সে। সেখানে গিয়ে প্রমীলার শাগরেদদের দৌরাত্ম্য দেখে তারা হতবাক! এর পরেই আসল সত্যি সামনে আনে মিঠাই-সিদ্ধার্থ। জানতে পারে, কার নির্দেশে তাদের বাড়িতে সোনা লুকিয়ে রাখা হয়। তবে প্রমীলার নাম এখনও প্রকাশ্যে আসেনি। আসল দোষীকে খুঁজে বার করার দায়িত্ব নেয় সে।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: