আগামী বৃহস্পতিবার হবে মামলার শুনানি। আজ শুনানি পিছনোর নির্দেশ দিলেন বিচারপতি কৌশিক চন্দ। জানা গিয়েছে, এদিনের শুনানিতে মামলাকারী মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের আইনজীবীদের উদ্দেশ বিচারপতি প্রশ্ন করেন, 'নির্বাচনী মামলায় সাধারনত মামলাকারীকে থাকতে হয়। এক্ষেত্রে মামলাকারী কি থাকতে পারবেন?' উত্তরে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের আইনজীবীরা জানান,'নিয়ম যা আছে তাই হবে।' পরে আগামী বৃহস্পতিবার মামলার পরবর্তী শুনানির দিন ধার্য করেন বিচারপতি।

প্রসঙ্গত, ২ মে ভোট গণনার দিন টান টান উত্তেজনায় প্রথমে খবর চাউর হয়, ১২০০ ভোটে নন্দীগ্রামে জয়ী হয়েছেন মমতা। তার ঠিক কিছু ক্ষণ পরেই আবার খবর আসে, নন্দীগ্রামে মমতা নয়, জিতেছেন শুভেন্দু। ১৯০০-র কিছু বেশি ভোটের ব্যবধানে তিনি জিতেছেন নন্দীগ্রামে। পরে শুভেন্দুকে জয়ী ঘোষণা করেন রিটার্নিং অফিসার। তখন থেকেই গণনায় কারচুপির অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল। নন্দীগ্রামের নির্বাচনী ফল নিয়েই মামলা দায়ের করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।অন্যদিকে, তবে বিধানসভার ফল সংক্রান্ত মামলাটি বিচারপতি কৌশিক চন্দের বেঞ্চে ওঠা নিয়ে প্রতিবাদ জানান আইনজীবীদের একাংশ। তাঁদের দাবি, বিচারপতি কৌশিক চন্দ এক সময় বিজেপি-র সক্রিয় সদস্য ছিলেন। সেই বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ করেন আইনজীবীদের ওই অংশ। পরে শুভেন্দুকে জয়ী ঘোষণা করেন রিটার্নিং অফিসার। তখন থেকেই গণনায় কারচুপির অভিযোগ তুলেছে তৃণমূল। নন্দীগ্রামের নির্বাচনী ফল নিয়েই মামলা দায়ের করেছেন মুখ্যমন্ত্রী।অন্যদিকে, তবে বিধানসভার ফল সংক্রান্ত মামলাটি বিচারপতি কৌশিক চন্দের বেঞ্চে ওঠা নিয়ে প্রতিবাদ জানান আইনজীবীদের একাংশ। তাঁদের দাবি, বিচারপতি কৌশিক চন্দ এক সময় বিজেপি-র সক্রিয় সদস্য ছিলেন। সেই বিষয়টি নিয়ে প্রতিবাদ করেন আইনজীবীদের ওই অংশ।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: