১৮ ডিসেম্বর কাতারে (Qatar) স্বপ্নের রাত কাটিয়েছেন লিওনেল মেসি (Lionel Messi)। দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসানের পর মেসির হাতে অবশেষে আসে বহু কাঙ্ক্ষিত বিশ্বকাপ ট্রফি (World Cup)। আজ, মঙ্গলবার দেশে ফিরেছেন মেসিরা। ভারতীয় সময় অনুযায়ী বিকেল ৪.২৮ মিনিটে মেসি পোস্ট করেছেন তিনটি ছবি। যার মধ্যে একটিতে দেখা যাচ্ছে ট্রফি জড়িয়ে মেসি ঘুমাচ্ছেন। গায়ে তখনও আর্জেন্টিনার জার্সি। অন্য একটি ছবিতে সবে ঘুম থেকে উঠে হাসছেন। পাশে বিশ্বকাপ ট্রফি। আরেকটি ছবিতে দেখা যাচ্ছে বিশ্বকাপ ট্রফি জড়িয়ে ধরে কফি পান করছেন মেসি।

৩৬ বছর পর বিশ্বকাপ জেতে আর্জেন্টিনা (Argentina)। তাই বিশ্বকাপ ট্রফি আর কোনওভাবেই নিজের থেকে দূরে রাখতে রাজি নন মেসি। ট্রফি নিয়েই সময় কাটছে তাঁর। বিশ্বকাপ জেতার পর মেসি ইনস্টাগ্রামে লিখেছিলেন, “ অবশেষে বিশ্ব চ্যাম্পিয়ন। কত বার এই স্বপ্ন দেখেছি। এটা পাওয়ার জন্য কত অপেক্ষাই না করেছি। সেটা পাওয়ার পর বিশ্বাসই হচ্ছে না যে পেয়েছি। পরিবারকে ধন্যবাদ আমার পাশে থাকার জন্য। ধন্যবাদ তাঁদের যারা বিশ্বাস করেছিল যে আমি পারব। আরও একবার প্রমাণিত যে আর্জেন্টিনার গোটা দল এক হয়ে যদি কিছু চায়, সেটা পায়। ব্যক্তি নির্ভর পারদর্শীতা নয়, দলগত পারফরম্যান্সের জন্যই এটা সম্ভব হয়েছে। একটা স্বপ্নের পিছনে সবাই দৌড়েছি। আমরা পেরেছি।”


অন্যদিকে, অস্ট্রেলিয়া-দক্ষিণ আফ্রিকা প্রথম টেস্ট শেষ হয়েছে মাত্র দু’দিনেই। প্রায় আউট ফিল্ডের মতো সবুজ উইকেটে দু’দিনে পড়েছে ৩৪টি উইকেট। অসমান বাউন্সে নাজেহাল হয়েছে দু’দলের ব্যাটাররা। চতুর্থ ইনিংসে জয়ের জন্য মাত্র ৩৪ রান তাড়া করতে গিয়েও আয়োজক অস্ট্রেলিয়া চার উইকেট হারায়। ম্যাচের পরেই ব্রিসবেনের উইকেটের চরিত্র এবং মান নিয়ে প্রশ্ন ওঠে। শুরু হয় সমালোচনা। আইসিসির বক্তব্য নিয়ে শুরু হয় জল্পনা। শেষ পর্যন্ত ক্রিকেটের সর্বোচ্চ নিয়ামক সংস্থা জানিয়ে দিল, পিচের মান সাধারণের থেকেও খারাপ ছিল।

ম্যাচ রেফারি রিচার্ডসন তাঁর রিপোর্টে বলেছেন, ‘‘অসমান বাউন্স ব্যাটারদের জন্য বেশ বিপজ্জনক। এমন উইকেটে খেলা ঝুঁকির। সম্পূর্ণ বোলারদের কথা মাথায় রেখে উইকেট তৈরির চেষ্টা করা হয়েছে। উইকেটে রয়েছে বিপজ্জনক বাউন্স। বল সিমে পড়ে আরও গতি পাচ্ছে। দ্বিতীয় দিনে কিছু বল আবার আস্বাভাবিক নীচু হয়ে গিয়েছে। এমন উইকেটে ব্যাটারদের পক্ষে জুটি তৈরি করা প্রায় অসম্ভব।’’



మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: