অভিষেকের সঙ্গে বৈঠকের পর শতাব্দী যে সন্তুষ্ট সে কথা নিজেই জানিয়েছেন। তাঁর কথায়, ‘‘আমার যা কথা ছিল, যে অভিযোগ ছিল, যে সমস্যা ছিল, তা আমি আমাদের নেতা অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে জানিয়েছি। ওঁর সঙ্গে আলোচনা করেছি। উনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন সমস্যাগুলো সমাধান হবে। আমি তাতেই বিশ্বাস করছি।’’ একই সঙ্গে তিনি বলেন, ‘‘আগামিকাল আমি দিল্লি যাচ্ছি না। আমি মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের জন্য দলে এসেছিলাম। ওঁর জন্যই আছি। যাঁরা তৃণমূলকে ভালবাসেন, তাঁদের সকলে দলের সঙ্গেই আছেন।’’

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ‘শতাব্দী রায় ফ্যানস ক্লাব’-এর ফেসবুক পেজে শতাব্দীর নামে একটি বয়ান প্রকাশিত হয়। সেখানেই তিনি জানান, নতুন কোনও সিদ্ধান্ত নিলে তা আগামী ১৬ জানুয়ারি, শনিবার দুপুর ২টোয় জানাবেন। তিনি বিজেপি-তে যোগ দেবেন কি না, তা নিয়ে মন্তব্য না করলেও অমিত শাহের সঙ্গে দেখা করার প্রসঙ্গে শতাব্দী বলেন, ‘‘পরিচিত মানুষের সঙ্গে দেখা হতেই পারে।’’ এর পরেই জল্পনা শুরু হয় তাঁর দলত্যাগ নিয়ে। কুণালের সঙ্গেই অভিষেকের ক্যামাক স্ট্রিটের অফিসে যান। বৈঠকে আগাগোড়া ছিলেন কুণাল। পরে তিনি বলেন, ‘‘শতাব্দী সারা ক্ষণ সহযোগিতা করেছেন। সব সমস্যার কথা খুলে বলেছেন। নিজে দলে তো আছেনই, যাঁরা দলত্যাগ করার কথা ভাবছেন, তাঁদেরও দলে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে, দায়িত্বশীল নেতার ভূমিকা পালন করেছেন অভিষেক।’’ কুণালের সঙ্গেই অভিষেকের ক্যামাক স্ট্রিটের অফিসে যান। বৈঠকে আগাগোড়া ছিলেন কুণাল। পরে তিনি বলেন, ‘‘শতাব্দী সারা ক্ষণ সহযোগিতা করেছেন। সব সমস্যার কথা খুলে বলেছেন। নিজে দলে তো আছেনই, যাঁরা দলত্যাগ করার কথা ভাবছেন, তাঁদেরও দলে থাকার আহ্বান জানিয়েছেন। তবে, দায়িত্বশীল নেতার ভূমিকা পালন করেছেন অভিষেক।’’

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: