রাজ্য সরকারের বিধিনিষিধের কারণে বাংলায় করোনা সংক্রমণ অনেকটাই নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব হয়েছে। দৈনিক রিপোর্টে কিছুটা হলেও স্বস্তি রয়েছে তবে নবান্ন এখনই আনলকের পথে যাবে কি না তা এখনও জানা সম্ভব হয়নি। এমতবস্থায় করোনা মোকাবিলায় এগিয়ে এলো কালিকাপুর নার্সিং হোম সোনারপুর দক্ষিণে কালিকাপুর ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতের তেমাথা অঞ্চলে শুক্রবার বিনামূল্যে মানুষের হাতে তুলে দেওয়া হল ৩০০০ মাস্ক, ৩০০০ স্যানিটাইজার আর ২০০০ সাবান। এ বিষয়ে কালিকাপুর নার্সিং হোমের ডিরেক্টর ডঃ পার্থ সারথী গাঙ্গুলী বলেন, "এইখানেই শেষ নয়। করোনার বিরূদ্ধে সংগ্রাম আমরা চালিয়ে যাব। আমাদের আরও পরিকল্পনার মাধ্যমে আমরা মানুষকে সাহায্য ও সচেতন করতে থাকব। যাঁরা পাশে ছিলেন এবং কালিকাপুর ১ নম্বর গ্রাম পঞ্চায়েতকে জানাই আন্তরিক কৃতজ্ঞতা।"

অন্যদিকে, কোভাক্সিনের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের তথ্য ২০ জুনের মধ্যে প্রকাশ করা হবে। শুক্রবার এ কথা জানিয়েছে কেন্দ্রীয় সরকার। বৃহস্পতিবার কোভাক্সিনের প্রস্তুতকারী সংস্থা ভারত বায়োটেক জানিয়েছিল এই তথ্য হবে জুলাইয়ের মধ্যে প্রকাশ করা হবে। শুক্রবার নীতি আয়োগের সদস্য ভিকে পাল বলেন, ‘‘কোভাক্সিনের তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের তথ্য এবং ফলো-আপ স্টাডি কয়েক দিনের মধ্যে পাওয়া যাবে।’’ ভারত বায়োটেক ইঙ্গিত দিয়েছে যে তারা কোভাক্সিনের সম্পূর্ণ লাইসেন্সের জন্য আবেদন করবে, যখন তাদের কাছে সমস্ত তথ্য থাকবে। প্রথমে তৃতীয় পর্যায়ের ট্রায়ালের ফল ‘সেন্ট্রাল ড্রাগস স্ট্যান্ডার্ড কন্ট্রোল অর্গানাইজেশন’-এর কাছে জমা দেওয়া হবে। তারপরে এটি জার্নালে প্রকাশিত হবে।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: