বছর তিনেক আগে মনোবিদের কাছে তাঁর মক্কেল দেবাঞ্জন দেবের চিকিৎসা হয়েছিল বলে মঙ্গলবার আদালতে জানান আইনজীবী দিব্যেন্দু ভট্টাচার্য। আদালতে তাঁর দাবি, ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ডে ধৃত দেবাঞ্জন মানসিক রোগী। দেবাঞ্জনকে এ দিন আলিপুর আদালতের মুখ্য বিভাগীয় বিচারকের এজলাসে তোলা হয়। সেখানে দিব্যেন্দুবাবু বলেন, ‘‘পুলিশি হেফাজতে দেবাঞ্জনকে মনোবিদ দেখানোর প্রয়োজন আছে। ২০১৮ সালে এক মনোবিদের কাছে ওর চিকিৎসা হয়েছিল।’’ আদালত সূত্রের খবর, দেবাঞ্জনের যে এই সমস্যা আছে, তার কোনও তথ্যপ্রমাণ তাঁদের কাছে রয়েছে কি না, ওই আইনজীবীর কাছে তা জানতে চান অতিরিক্ত মুখ্য বিচার বিভাগীয় বিচারক সুব্রত মুখোপাধ্যায়। যদিও তেমন কোনও তথ্যপ্রমাণ এ দিন আদালতে পেশ করা যায়নি।

​অন্যদিকে, ভুয়ো ভ্যাকসিন কাণ্ডের (Kasba Fake Vaccine Case) রেশ কাটতে না কাটতেই শহরে ফের নীলবাতি গাড়িতে ভুয়ো আধিকারিকের ঘটনা। বেনিয়াপুকুরে নীলবাতি লাগানো গাড়ি আটক। সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্সের স্টিকার লাগানো গাড়ি আটক করল পুলিস। গতকাল রাতে নাকা তল্লাশি চালাচ্ছিল পুলিস। তখনই নীলবাতি লাগানো একটি গাড়িকে সন্দেহজনকভাবে যেতে দেখে সন্দেহ হয় ট্রাফিক সার্জেনের। তৎক্ষণাৎ আটক করা হয় গাড়ির চালককে। বেনিয়াপুকুর থানায় নিয়ে এসে গ্রেফতার করা হয়েছে। তারপরেই জানা যায়, কোনও সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্সের গাড়ি নয় সেটি। তাহলে কী কারণে নীলবাতি লাগিয়ে, সেন্ট্রাল ভিজিল্যান্সের ভুয়ো বোর্ড লাগিয়ে ঘুরে বেড়াত তা খতিয়ে দেখা হচ্ছে। ধৃতের নাম আসিফুল হক ওরফে সাদিক। তিনি পার্কস্ট্রিট এলাকার বাসিন্দা।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: