পশ্চিমবঙ্গের শাসক দলের আজ আসন সংখ্যা হ্রাস ঘটেছে। এর কারন , উপর তলা থেকে নীচু তলা পর্যন্ত দায়ী। নদীর যখন ভাঙন ধরে , তখন পার ভাঙতে ভাঙতে সব তলিয়ে যায়। যা আজ বাংলার শাসক দলের অবস্থা। দলের নেত্রীর যোগ্যোতা বাগ্মীতা নিয়ে কোন প্রশ্ন নেই । কিন্তু তবুও , আজ কেন এই অবস্থা! ভাবতে গেলে আমাদের ফ্ল্যাশ-ব্যাকে যেতে হবে। এই দলটা যখন , বাংলার বিরোধী দল ছিল। তখন এর লড়াই কে সমস্ত জগতের মানুষ কুর্নীশ জানিয়ে ছিল।
পাশে এসে দাঁড়িয়ে ছিল। তখন দলের লড়াকু মানুষ গুলো নেত্রীর সাথে অক্লান্ত ও আপোষ হীন সংগ্রাম করে ছিল।


কিন্ত দলটা যখন ক্ষমতায় এল। তখন লড়াকু সেই মানুষ গুলো আর পিক্চারে নেই। যাদেরকে আমরা পুরোনো কর্মী বলি। দল যখন ক্ষমতায় এল , তখন বিভিন্ন দল থেকে ,অনেক সেয়ানা কর্মীরা তাদের পিঠ বাঁচাতে, এই দলে যোগ দিল।
তারা তাদের , স্বভাব টা পরিবর্তন করতে পারেনি।এই দলের প্রথম থেকেই একটা ভেদাভেদ ছিল। মাদার আর যুবর এই অন্নান্য দল থেকে, আসা কর্মীরা , এই সুযোগটাকে কাজে লাগায়। তারা নব্য ক্ষমতায় আসা দলের নেতাদের একে অপরের প্ররোচনা দিতে লাগল। তারা এই সংগঠনের ক্ষমতা আর কামানোর প্রলোভনে,পা দিয়ে,নিজেদের মধ্যে লড়াই লাগিয়ে, নিজেরা শেষ হতে থাকল।

আর এইসব অন্যান্ন দল থেকে আসা , কর্মীদের কার্যসিদ্ধি হতে থাকল।এক সময় দেখা গেল, এরাই নেতা আর বাকি পুরোনো কর্মীরা সব ঘরে বসে গেছে। যেমন টা আমরা রামায়ণে দেখি, রাম , রাবণের যুদ্ধে রাম বা রাবণ কেউই রাজা হয়নি। হয়েছিল বিভীষণ রাজা।


మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: