কলকাতার আকাশ মেঘলা। আলিপুর আবহাওয়া দফতরের পূর্বাভাস অনুযায়ী আগামী ২৪ ঘণ্টায় দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলাতে বিক্ষিপ্তভাবে বৃষ্টিপাতে সম্ভাবনা রয়েছে। কলকাতাতেও বিক্ষিপ্তভাবে দুই এক পশলা হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানানো হয়েছে। আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে বৃষ্টি হলেও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে গরমের অনুভূতি থাকবে। বাতাসে জলীয়বাষ্পের পরিমাণ বেশি থাকায় অস্বস্তিকর গরমের অনুভূত হবে এই অঞ্চলে। যদিও উত্তরবঙ্গের বিভিন্ন জেলায় আগামী কয়েকদিন ভারী বৃষ্টিপাতের সম্ভাবনা রয়েছে বলেও জানানো হয়েছে। আবহাওয়া দফতরের তরফে জানানো হয়েছে সর্বোচ্চ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ৩৩ থেকে ২৭ ডিগ্রির মধ্যে থাকবে। সর্বোচ্চ তাপমাত্রা হবে ৩৪.৬ ডিগ্রি এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ২৭.১ ডিগ্রি। বাতাসে সর্বোচ্চ জলিয় বাষ্পের পরিমাণ ৯১ শতাংশ। এছাড়াও বাতাসে সর্বনিম্ন জলীয় বাষ্পের পরিমাণ ৫৯ শতাংশ বলেও জানানো হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় বৃষ্টি হয়ছে ০.৭ মিলিমিটার।

অন্যদিকে, তৃতীয় দিনেও পরীক্ষা দিতে এলেন না কোনও পড়ুয়া। পর পর তিন দিন তাঁরা গরহাজির থাকায় যথেষ্ট বিরক্ত কলকাতা মেডিক্যাল কলেজ কর্তৃপক্ষ। বুধবার কলেজ কাউন্সিলের বৈঠকে বিষয়টি তোলা হলে, ওই ২৫০ জন পড়ুয়াকে অনুপস্থিত বলে বিবেচনা করা হচ্ছে বলেই জানানো হয়। তবে ফের ওই পড়ুয়াদের পরীক্ষা নেওয়া হবে কি না, তা নিয়ে কোনও সিদ্ধান্ত হয়নি বলেই সূত্রের খবর। কিন্তু শুধুই কি করোনার ভয়, না অন্য কোনও কারণে ওই পড়ুয়ারা পরীক্ষায় অনুপস্থিত থাকলেন— তার কারণ খতিয়ে দেখতে এক জন শিক্ষক-চিকিৎসককে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে। তিনি দু’-তিন দিনের মধ্যে সংশ্লিষ্ট পড়ুয়াদের সঙ্গে কথা বলে মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষকে রিপোর্ট দেবেন। অধ্যক্ষ রঘুনাথ মিশ্র বলেন, ‘‘বিষয়টি বৈঠকে জানানো হয়েছে। কেউ যদি পরীক্ষা না দেন, তাঁদের অনুপস্থিত দেখাতে বলা হয়েছে।’’ ফের কি এই পরীক্ষা নেবে কলেজ? মেডিক্যালের এক কর্তার কথায়, ‘‘কেউ অবাধ্য হলে শাসন করতে হয়। এখানেও শাসনের মধ্যেই রাখা হবে। সেটা হল, পরীক্ষায় অনুপস্থিত হিসাবে বিবেচিত করা। এর পরে মৌখিক ও প্র্যাক্টিক্যাল পরীক্ষা রয়েছে। দেখা যাক, তাতে কী হয়।’’

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: