শনিবার মধ্যরাতে হ্যাক করা হয় প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর টুইটার অ্যাকাউন্ট। সেই অ্যাকাউন্ট থেকে লেখা হয়, ক্রিপ্টোকারেন্সি বিটকয়েনকে (Bitcoin) মান্যতা দিচ্ছে সরকার। সঙ্গে একটি লিঙ্কও শেয়ার করা হয়। এই ট্যুইটকে ঘিরেই বিতর্ক তৈরি হয়। তড়িঘড়ি প্রধানমন্ত্রীর দফতর (PMO) থেকে ট্যুইটার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয় এবং ওই বিতর্কিত ট্যুইটটি ডিলিট করা হয়। পাল্টা ট্যুইটে প্রধানমন্ত্রীর দফতরের তরফে জানান হয়, নরেন্দ্র মোদীর (Prime Minister Narendra Modi) ট্যুইটার অ্যাকাউন্টে সাময়িক সমস্যা হয়েছিল।

কী ভাবে প্রধানমন্ত্রীর অ্যাকাউন্ট হ্যাক হল, কোথায় গলদ ছিল, টুইটারের পাশাপাশি কেন্দ্রীয় তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রকের বিশেষজ্ঞ দলও বিষয়টি খতিয়ে দেখছে। কোন সূত্র থেকে এই অ্যাকাউন্ট হ্যাক করা হয়েছে তার অনুসন্ধান চালাচ্ছে বিশেষজ্ঞ দলটি। প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর অ্যাকাউন্ট হ্যাকের খবর প্রকাশ্যে আসতেই দ্রুত ব্যবস্থা নিয়েছেন তাঁরা। রবিবার এমনই দাবি করলেন টুইটার কর্তৃপক্ষ। সংস্থাটি এ প্রসঙ্গে এক বিবৃতি জারি করে জানিয়েছে, ‘প্রধানমন্ত্রীর দফতরের সঙ্গে নিরন্তর যোগাযোগ রাখা হয়েছে। অ্যাকাউন্ট হ্যাকের বিষয়টি প্রকাশ্যে আসতেই তড়িঘড়ি সেই অ্যাকাউন্ট আরও সুরক্ষিত করার জন্য পদক্ষেপ করা হয়েছে।’ টুইটার আরও জানিয়েছে, প্রধানমন্ত্রীর অ্যাকাউন্ট ছাড়াও অন্য কোনও অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়েছে কি না তা খতিয়ে দেখা হয়েছে। তবে সেই সময়ে অন্য কোনও অ্যাকাউন্ট হ্যাক হয়নি বলেই দাবি টুইটার কর্তৃপক্ষের। সূত্রের খবর, টুইটারের অন্তর্তদন্ত বলছে প্রধানমন্ত্রীর অ্যাকাউন্ট হ্যাকের পিছনে সংস্থার নিরাপত্তা ব্যবস্থার ত্রুটি দায়ী নয়।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: