রাখি গুলজার (অভিনেত্রী) (১৫ অগাস্ট, ১৯৪৭): দুরন্ত অভিনেত্রী। যে চরিত্রেই তিনি অভিনয় করুন না কেন নিজের ছাপ রেখে যান। দেশ যে দিন স্বাধীন হয়েছিল, সেই ১৯৪৭ সালে ১৫ অগাস্ট তাঁর জন্ম।

সঈফ আলি খান (বলিউড অভিনেতা) (১৬ অগাস্ট, ১৯৭০): বলিউডে দীর্ঘদিন ধরে আছেন। কাল হো না হো থেকে হাম তুম, লাভ আজকল বহু হিট সিনেমায় অভিনয় করেছেন। তবে সঈফ আলি খানের অভিনয় দক্ষতার সবচেয়ে ভাল দিকটা হয়তো দেখা গিয়েছে ওটিটি প্ল্য়াটফর্মে। নেটফ্লিক্সের সেক্রেড গেমস সিরিজে। প্রাইম ভিডিও-র রাজনৈতিক থ্রিলার তাণ্ডবেও সঈফ দুরন্ত অভিনয় করেন।

সত্য নাদেলা (মাইক্রোসফট চেয়ারম্যান, সিইও) (১৯ অগাস্ট, ১৯৭৬): ভারতীয় বংশোদ্ভূত সত্য নাদেলা দুনিয়ার অন্যতম সেরা প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফটের মাথায় বসেন।

রাজীব গান্ধী (দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী) (২০ অগাস্ট, ১৯৪৪): দেশের প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী। দেশের রাজনীতি-প্রশাসনের নানা উল্লেখযোগ্য মাইলফলেকর সঙ্গে তাঁর নাম জড়িত।

মাদার টেরেসা ( (২৬ অগাস্ট, ১৯১০): মাদার অ্যাগনেস টেরিজা বা মাদার টেরিজা। আজীবন সেবা করে গিয়েছেন অসংখ্য দুঃস্থ মানুষের। তাঁর কাজ, তাঁর জীবনে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে কলকাতা। মাদারের সান্নিধ্যে, আমার দেশের সন্তাপগ্রস্ত মানুষের জুড়িয়ে যাওয়া প্রাণ, যেন সমস্ত পার্থক্যকে অতিক্রম করে, দুই শব্দকে প্রায় সমার্থক করে তুলেছে। তিনি সর্ব অর্থেই আদ্যোপান্ত সন্ত।

ঋতুপর্ণ ঘোষ (টলিউড পরিচালক) (৩১ অগাস্ট, ১৯৬৩): বাংলা সিনেমায় সত্যজিত রায়, ঋত্বিক ঘটক, মৃণাল সেনের পর তিনিই ফার্স্ট পার্সন। তাঁর শ্বেত পাথরের থালায় উজ্জ্বল হয়েছে বাংলা সিনেমা। আট বছর হরল তিনি আমাদের সঙ্গে নেই। তবু বাঙালির হৃদয় জুড়ে আছেন ঋতুুপর্ণ ঘোষ। ঋতু আসে, ঋতু যায়। কিন্তু বাঙালি মননে এই ঋতুর বসবাস চিরকালের। বাড়িওয়ালি থেকে দোসর, রেনকোট। চোখের বালি থেকে লাস্ট লেয়ার, চিত্রঙ্গদা। জীবনের প্রত্যেকটি আঙিনার গল্প বলে যায় তাঁর সিনেমা।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: