খেলার ফল সিন্ধুর বিপক্ষে ২১-১৩, ১৯-২১, ১৬-২১। সেমিফাইনালে হারার ফলে ব্রোঞ্জ নিয়েই সন্তুষ্ট থাকতে হল ব্যাডমিন্টনের প্রাক্তন এক নম্বর শাটলারকে। ম্যানিলাতে আয়োজিত সেমিফাইনালে শীর্ষ বাছাই তথা ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন ইয়ামাগুচির বিরুদ্ধে শুরুটা খুব ভাল করেছিলেন সিন্ধু। প্রথম থেকেই ম্যাচের উপর নিয়ন্ত্রণ নিতে শুরু করেন তিনি। ফলে ২১-১৩ ফলে প্রথম সেট জিতে যান সিন্ধু। দেখে মনে হচ্ছিল দ্বিতীয় সেটেই জয় নিশ্চিত করতে চাইছেন সিন্ধু। কিন্তু দ্বিতীয় সেটে বদলে গেল ছবি। ১৩-১১ ব্যবধানে এগিয়ে থাকার সময় পেনাল্টির জন্য একটি পয়েন্ট খোয়াতে হয় সিন্ধুকে। সেটিই ইয়ামাগুচিকে সুযোগ করে দেয়। শেষ পর্যন্ত ২১-১৯ ব্যবধানে জেতেন জাপানি তারকা।

অন্যদিকে, পঞ্জাব কিংসের বিরুদ্ধে ২০ রানে জয়। আইপিএলের লিগ তালিকায় ৩ নম্বরে ওঠে এল লখনউ সুপার জায়ান্টস। এদিন টসে হেরে প্রথমে ব্যাট করতে হয় লখনউ লখনউ সুপার জায়ান্টসকে। কিন্তু প্রতিপক্ষকে বড় রানের লক্ষ্যমাত্র দিতে ব্যর্থ হন লোকেশ রাহুলরা। মাত্র ৬ রান করে প্যাভিলিয়নে ফেরেন অধিনায়ক নিজেই। এরপর ইনিংসের হাল ধরেন কুইন্টন ডি’কক ও দীপক হুডা। কিন্তু তাঁদের জুটিও বেশিক্ষণ স্থায়ী হয়নি। লখনউয়ের ইনিংসে ধস নামান পঞ্জাবের জোরে বোলার কাগিসো রাবাডা।  ৪ ওভারে ৩৮ রান দিয়ে ৪ উইকেট তুলে নেন তিনি। শেষপর্যন্ত লখনউয়ের ইনিংস শেষ হয় মাত্র  ১৫৩ রানে। এদিকে দ্বিতীয় ইনিংসে খেলতে নেমে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে  পঞ্জাবও। ময়ঙ্ক, জনি বেয়ারস্টো ও লিয়াম লিভিংস্টোন ছাড়া কার্যত কোনও প্রতিরোধই তৈরি করতে পারেননি দলের বাকি ব্যাটাররা।  দুরন্ত বোলিং করলেন ক্রুণাল। পঞ্জাবের ইনিংস শেষ হয় ১৫৩ রানে। হাতে তখন মাত্র ২ উইকেট।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: