সাতসকালেই দু’এক পশলা বৃষ্টিতে ভিজল মহানগর। বৃষ্টির জেরে গুমোট ভাব থেকে খানিকটা স্বস্তি মিলেছে। আলিপুর আবহাওয়া দফতর সূত্রে খবর, শুক্রবার দিনভর কলকাতা-সহ দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্ত বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। বর্ষার আগমন ঘটলেও এখনও পর্যন্ত ভারী বৃষ্টির দাক্ষিণ্য পায়নি কলকাতা ও দক্ষিণবঙ্গের জেলাগুলি। আপাতত তেমন সম্ভাবনার কথাও জানায়নি হাওয়া অফিস। আগামী পাঁচ দিন তাপমাত্রার কোনও হেরফের হবে না। অন্য দিকে, নির্ধারিত সময়ের আগেই এ বার উত্তরবঙ্গে পা রেখেছিল বর্ষা। শুরু থেকেই উত্তরের জেলাগুলিতে বর্ষার ঝোড়ো ইনিংস চলছে। ক’দিনের বিরতি শেষে আবারও উত্তরবঙ্গে ভারী বৃষ্টি হতে পারে। আবহাওয়া দফতর সূত্রে জানা গিয়েছে, দার্জিলিং, জলপাইগুড়ি, কালিম্পং, আলিপুরদুয়ার, কোচবিহারে ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। শনিবার আলিপুরদুয়ার ও কোচবিহারে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টি হতে পারে।

আগামী ৪৮ ঘণ্টায় উত্তরবঙ্গের পার্বত্য জেলাগুলিতে বিক্ষিপ্তভাবে হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। দক্ষিণবঙ্গে ভারী থেকে অতি ভারী বৃষ্টির সম্ভাবনা আগামি অন্তত পাঁচ দিন কার্যত নেই। দক্ষিণবঙ্গের প্রায় সব জেলাতেই বজ্রবিদ্যুৎ সহ হালকা থেকে মাঝারি বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে বলে জানানো হয়েছে আবহাওয়া দফতরের তরফে।

অন্যদিকে, ২৭ জুন থেকে স্কুল খুলছে। শিক্ষা দফতরের নির্দেশিকায় স্পষ্টভাবে জানানো হয়েছে, স্কুল খোলার আগে স্যানিটাইজ করতে হবে। মেনে চলতে হবে যাবতীয় করোনা বিধি। স্কুলের শিক্ষক, অশিক্ষক কর্মী এবং পড়ুয়াদের (যাঁরা করোনা টিকা পাওয়ার যোগ্য), তাঁদের অবশ্যই টিকা নিতে হবে। স্কুলে বাধ্যতামূলকভাবে মাস্ক পরে থাকতে হবে। ব্যবহার করতে হবে স্যানিটাইজার।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: