একটি আন্তর্জাতিক অনুষ্ঠানে ডাক পেয়েছেন রিয়া। তার জন্য আবু ধাবিতে যেতে চেয়ে আবেদন করেছিলেন মডেল-অভিনেত্রী। এনডিপিএস আদালত অবশেষে তাতে সায় দিয়েছে। তবে ২-৫ জুন, মাত্র তিন দিনের জন্য আবু ধাবি যাওয়ার অনুমতি পেয়েছেন সুশান্ত-প্রেমিকা। তবে এনডিপিএস-এর সায়ের পরে নিজের পাসপোর্ট হাতে পেলেও বেশ কিছু শর্ত মানতে হচ্ছে রিয়াকে। সফরসূচি-সহ এই সংক্রান্ত যাবতীয় তথ্য জানাতে হবে আদালতকে। এর পাশাপাশি আবু ধাবিতে গিয়েও ভারতীয় দূতাবাসে প্রতিদিন হাজিরা দিতে হবে অভিনেত্রীকে। এ ছাড়া, ১ লক্ষ টাকা নগদ জমা রাখতে হবে সিকিউরিটি ডিপোজিট হিসেবে। বিদেশ-সফরের অনুমতির আবেদনে সে কথাও উল্লেখ করেছেন রিয়া। বলা হয়েছে, ‘গ্রেফতারি এবং সেই কারণে তৈরি হওয়া পরিস্থিতির কারণে এমনিতেই অভিনয়ের কেরিয়ারে অনেকটা ক্ষতি হয়েছে। বিপুল আর্থিক লোকসানও হয়েছে। তাই এই ধরনের সফর ইন্ডাস্ট্রিতে তাঁর ভবিষ্যৎ তৈরি করার ক্ষেত্রে জরুরি।’ এ কথাও জানানো হয়েছে, রিয়ার বয়স্ক মা-বাবা আর্থিক ভাবে তাঁর উপর নির্ভরশীল।

অন্যদিকে, চিরঘুমে কফিবন্দি কেকে। প্রিয়তমের কফিনের উপর পুষ্পস্তবক রাখতে এসে আবারও ডুকরে কেঁদে উঠলেন জ্য়োতি কুনাথ। পুষ্পস্তবক রাখতে এসে কফিনের কাঁচ দিয়ে প্রয়াত সঙ্গীতশিল্পীর (KK) মুখের দিকে অপলক তাকিয়ে রইল ছেলে। বাবার কফিনে পুষ্পস্তবক রেখে ফিরে যাওয়ার পর কেকে-র ম্যানেজারকে জড়িয়ে ধরে কেঁদে উঠল মেয়েও। কলকাতায় শো করতে এসেছিল বাবা। সে তো বাবা বিদেশ বিভুঁইয়ে কত জায়গাতেই শো করতে যায়। ছোট থেকে এটা দেখেই অভ্যস্ত ওরা। আর জ্যোতি? টিনএজ সুইটহার্ট থেকে কেকে-র জীবনসঙ্গী। তাঁর সাফল্য, তাঁর নিয়ে ফ্যানদের উন্মাদনার প্রতি 'পল'-এর সাক্ষী ছিলেন তিনি। কলকাতায় শো করতে এসে থেমে গেল সেই মুহূর্ত। স্তব্ধ হল সুর। জনপ্রিয় বলিউড গায়কের অকালপ্রয়াণে (Singer KK Dies) শোকবিহ্বল আপামর সঙ্গীতপ্রেমীরা। শোকস্তব্ধ পরিবারও।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: