ম্যাচের শেষে সাংবাদিক সম্মেলনে ম্যাকালাম জানান, ‘মরশুমের মাঝে আন্দ্রের হ্যামস্ট্রিং ছিঁড়ে যায়। ও ফিট হয়ে মাঠে নামার জন্য ভীষণ পরিশ্রম করেছিল। তবে তা সত্ত্বেও ওকে খেলানো বড় ঝুঁকি ছিল এবং ফাইনাল ম্যাচে আমার মনে হয়েছে এত বড় ঝুঁকি নেওয়া উচিত নয়। রাহুল ত্রিপাঠীরও হ্যামস্ট্রিংয়ে চোট লাগে। হ্যামস্ট্রিংয়ের চোটের ক্ষেত্রে এটাই সমস্যা। সম্পূর্ণ সেই চোট থেকে কেউ সুস্থ হয়েছে কি না, তা পুরোপুরি বোঝা যায় না। সবসময়ই ঝুঁকি থেকেই যায়।’
প্রসঙ্গত, ফাইনাল ম্যাচে চেন্নাই সুপার কিংসের ১৯২ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে দারুন শুধু করে কলকাতা নাইট রাইডার্স। দুই ওপেনার ভেঙ্কটেশ আইয়ার এবং শুবমন গিল হাফ সেঞ্চুরি করেন। কিন্তু দুই ওপেনার সাজঘরে ফিরতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে কলকাতার ব্যাটিং লাইন আপ। এমনকী দুই অঙ্কের ঘরেও কেউ পৌঁছতে পারেনি। নীতিশ রানা শূণ্য রানে আউট হন, সুনীল নারিন ২ রান. অধিনায়ক ইয়ন মর্গ্যান ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ। দলের প্রয়োজনে মাত্র ৪ রানে আউট হন। দীনেশ কার্তিক ৯ রানে আউট হন, শাকিব আল হাসান শূণ্য রানে সাজঘরে ফেরেন। আর শেষে লড়াই চালায় লকি ফার্গুসেন এবং শিবম মাভি (২০)। শেষ পর্যন্ত ফার্গুসেন ১৮ রানে এবং বরুণ চক্রবর্তী শূণ্য রানে অপারিজত থাকেন।
click and follow Indiaherald WhatsApp channel