স্ক্রিণে বাহুবলী আর দেবসেনার রসায়ন এখনও আকৃষ্ট করে রেখেছে দর্শকদের। তাঁদের রসায়ন দেখে বাস্তবে তাঁদের মধ্যে কোনও সমন্পর্ক নেই এটা যেন এখনও কেউ বিশ্বাস করতে চাইছেন না। যদিও এই সম্পর্ক নিয়ে জল্পনা বাহুবলী সিনেমার অনেক আগে থেকেই চর্চিত ছিল। তবে বাহুবলীর পর সেটা অন্য মাত্রায় পৌঁছেছে। তবে দু’জনের কেউ কোনওদিন এই সম্পর্ক নিয়ে মুখ খোলেননি। ‘কফি উইথ করণ’ শোয়ে প্রভাসকে যখন এই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছিল তখন প্রভাসের হয়ে কথার উত্তর দিয়েছিলেন ভল্লালদেব তথা রানা দগ্গুবতি এবং রাজামৌলি। তবে এতো কিছুর পর ‘বাহুবলী’ প্রভাস ‘দেবসেনা’ অনুষ্কার সঙ্গে তাঁর সম্পর্ক নিয়ে মুখ খুললেন। সাহু’র প্রমোশনে এসেও তাঁকে এই প্রশ্নের মুখোমুখি হতে হয়েছিল। অবশেষে একটি ইন্টারভিউতে প্রভাস জানিয়েছেন, অনুষ্কা আর তিনি দু’জনে তাঁরা খুবই ভালো বন্ধু। বন্ধু ছাড়া তাঁদের মধ্যে অন্য কোনও সম্পর্ক নেই।  অন্য কোনও সম্পর্ক থাকলে কেউ না কেউ তাঁদের ডেট করতে দেখতে পেতেন না কি ? এমন কথাই বলেছেন প্রভাস। তবে স্ক্রিণের মতো বাস্তবেও তাঁদের দু’জনকে দেখতে অনেকেই আশাবাদী। এখন দেখার সময় কী বলে!

 

অন্যদিকে, নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বোসকে নিয়ে অনেক ছবিই হয়েছে। অনেক রকমের ছবিই হয়েছে। তবে সৃজিত মুখোপাধ্যায়ের ‘গুমনামি বাবা’ একটু স্বতন্ত্র পথেই হাঁটার চেষ্টা করেছে বলেই পরিচালকের দাবি। কারণ, নেতাজীকে নিয়ে অনেক ছবি হলেও গুমনামি বাবার প্রসঙ্গ কোনও ছবিতেই আসেনি। কে এই গুমনামি বাবা, কী বা তাঁর পরিচয় এই সব নিয়েই কিছুটা স্বতন্ত্রতা থাকছে এই ছবিতে। এছাড়া বিমান দুর্ঘটনার পরে কী হয়েছিল? নেতাজি বেঁচে ছিলেন কি না? এই সব প্রশ্নগুলোও উঠে এসেছে ছবিতে। পরিচালকের কথায় এই ছবির অনেকটা অংশই মুখার্জি কমিশনের একটা রিপোর্টের উপর ভিত্তি করে তৈরি হয়েছে। এই ছবিতে মুখ্য চরিত্রে দেখা যাবে প্রসেনজিত চট্টোপাধ্যায়কে।

 


మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: