বর্ধিত সময়সীমা পর্যন্ত কাজ না করে রাজ্যের মুখ্যসচিব পদ থেকে নির্দিষ্ট দিনেই অর্থাৎ গত ৩১ মে অবসর নিয়েছিলেন আলাপন। এর পরই তাঁর বিরুদ্ধে শৃঙ্খলাভঙ্গের অভিযোগ তুলে তদন্ত শুরু করেছিল কেন্দ্রের কর্মিবর্গ মন্ত্রক। ওই তদন্ত খারিজের দাবিতেই ক্যাট-এর কলকাতা বেঞ্চের দ্বারস্থ হয়েছিলেন আলাপন। সঙ্গে জানিয়েছিলেন, অবসরপ্রাপ্ত কর্মী হিসেবে তাঁর যে সুযোগ ও সুবিধা পাওয়ার কথা, তা তিনি পাচ্ছেন না। কিন্তু সেখানে কোনও স্থায়ী সমাধান হওয়ার আগেই ২২ অক্টোবর মামলাটি দিল্লিতে স্থানান্তর হয়ে যায়। আলাপন জানতে পারেন, তাঁর মামলাটি কলকাতার বেঞ্চ থেকে তড়িঘড়ি দিল্লি ক্যাট-এর প্রিন্সিপাল বেঞ্চে পাঠানো হয়েছে। ক্যাট-এর ওই সিদ্ধান্তের বিরুদ্ধেই কলকাতা হাই কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন আলাপন।

অন্যদিকে, বেসরকারি হাসপাতালের স্বাস্থ্যসাথী কার্ড ফেরানো নিয়ে এবার কড়া অবস্থান নিল স্বাস্থ্য কমিশন। কোনও যুক্তিতেই স্বাস্থ্যসাথী কার্ড নিতে অস্বীকার করা যাবে না। সাফ নির্দেশ কমিশনের। কমিশনের তরফে বলা হয়েছে, যদি দিনের দিন কেউ কার্ড না দিতে পারেন, তাহলে যেদিন থেকে কার্ড দেখাবেন, সেদিন থেকেই কার্ডকে মান্যতা দিয়ে তার অ্যাপ্রুভাল আনানোর ব্যবস্থা করতে হবে স্বাস্থ্যসাথীর প্রোভাইডারদের থেকে। কেউ যদি রোগী ভর্তি থাকাকালীনও স্বাস্থ্যসাথী কার্ড বানিয়ে নিয়ে আসেন, তাহলে যেদিন সেটা নিয়ে আসবেন, সেদিন থেকেই মান্যতা দিতে হবে স্বাস্থ্যসাথী কার্ডকে। প্যাকেজ কম হওয়ার যুক্তিকে কোনওভাবেই মান্যতা দিতে নারাজ কমিশন। প্যাকেজ কম হওয়ার যুক্তিকে কোনওভাবেই মান্যতা দিতে নারাজ কমিশন।

 

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: