সম্পূর্ণ দেশীয় প্রযুক্তিতে ভারতে তৈরি ‘লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার’ অন্তর্ভুক্ত হল ভারতীয় বায়ুসেনায়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রতিরক্ষা মন্ত্রী রাজনাথ সিংহ। হ্যাল সূত্রে জানানো হয়েছে, এই হেলিকপ্টারটি বিশ্বে একমাত্র লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার যা ৫ হাজার মিটার বা ১৬,৪০০ ফুট উচ্চতায় অস্ত্রশস্ত্র এবং জ্বালানি-সহ অনায়াসে উড়তে বা নামতে পারে। যা ভারতীয় সশস্ত্র বাহিনীর চাহিদা পূরণে সক্ষম। টুইটারে রাজনাথ লিখেছেন, এই কপ্টার পেয়ে ভারতীয় বায়ুসেনার ক্ষমতা বহু গুণ বেড়ে গেল। এই ‘লাইট কমব্যাট হেলিকপ্টার’টি তৈরি করেছে হিন্দুস্থান অ্যারোনটিক্স লিমিটেড বা হ্যাল। প্রস্তুতিতে ব্যবহার করা হয়েছে সম্পূর্ণ ভারতীয় প্রযুক্তি।

অন্যদিকে, সপ্তমীতে জনস্রোত। 'লালকেল্লা'র দরজা বন্ধ। পুজো কমিটির দাবি, লালকেল্লার আদলে মণ্ডপ ও লেসার শোর মাধ্যমে ভারতের স্বাধীনতার ইতিহাস দেখতে প্রচুর মানুষ আসছেন সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারে। ভিড়ের চাপে উত্তর ও মধ্য কলকাতায় যান চলাচল বিঘ্নিত হচ্ছে। সেকারণেই নাকি আপাতত মণ্ডপটি বন্ধ রাখার নির্দেশ দিয়েছে পুলিস। কলকাতা পুলিসের তরফে অবশ্য় পাল্টা দাবি, সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারে শুধুমাত্র লেসার শো বন্ধ রাখার অনুরোধ করা হয়েছে পুজো উদ্যোক্তাদের। এবার আর করোনার আতঙ্ক নেই। দু'বছর পর পুজোয় ফের চেনা ছন্দে বাংলা। চতুর্থীদের থেকে ঠাকুর দেখতে রাস্তায় বেরিয়ে পড়েছেন বহু মানুষ। সপ্তমীতে সেই ভিড় কার্যত জনসমুদ্রের আকার নিয়েছে। উত্তর থেকে দক্ষিণ, শহরের সর্বত্র পুজো মণ্ডপগুলিতে কালো মাথা ছাড়া আর কিছুই দেখা যাচ্ছে না! মধ্য কলকাতার সন্তোষ মিত্র স্কোয়ারের পুজো ভিড় হয় প্রতিবছরই। এই পুজোর অন্যতম উদ্যোক্তা বিজেপি কাউন্সিলর সজল ঘোষ। স্বাধীনতার ৭৫ বছরপূর্তিতে দিল্লির লালকেল্লার আদলে মণ্ডপ তৈপি করা হয়েছে সন্তোষ মিত্র স্কোয়ার। সঙ্গে লেসার শো-র মাধ্যমে তুলে ধরা হচ্ছে স্বাধীনতার ইতিহাস। ভিড়ও হচ্ছে যথেষ্ট। গত বছর পুজোয় কলকাতায় 'বুর্জ খলিফা' বানিয়ে তাক লাগিয়ে দিয়েছিল শ্রীভূমি স্পোটিং ক্লাব। সঙ্গে ছিল লেসার শো-ও। ভিড়ও উপচে পড়েছিল কলকাতা বিমানবন্দর লাগোয়া এই পুজোয়। এত ভিড় হয়েছিল যে, শেষপর্যন্ত শ্রীভূমিতে দর্শনার্থীদের প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা জারি করে প্রশাসন।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: