গত ২০ মে সুজয়কৃষ্ণর বেহালার বাড়ি, অফিস সহ একাধিক জায়গায় তল্লাশি চালিয়েছিল ইডি৷ সেই তল্লাশিতে সুজয়কৃষ্ণর বিপুল সম্পত্তির খোঁজ পেয়েছিল। যা তাঁর আয়ের সঙ্গে সঙ্গতিবিহীন। তল্লাশিতে সুজয়কৃষ্ণর বাজেয়াপ্ত হওয়া মোবাইল থেকে উদ্ধার হওয়া তথ্য দেখিয়েও এ দিন তাঁকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়। তার পরে আজ তলব করা হয় ‘কালীঘাটের কাকু’কে৷ এ দিন সকাল ১১টায় সল্টলেকের সিজিও কমপ্লেক্সে (যেখানে ইডির দফতর রয়েছে) হাজিরা দেন সুজয়। ইডি দফতরে প্রবেশের সময় জানিয়েছিলেন যে, তিনি যথেষ্ট ‘আত্মবিশ্বাসী’।
প্রসঙ্গত, রাজ্যে শিক্ষায় নিয়োগ দুর্নীতিকাণ্ডে সিবিআই গ্রেফতার করে বেসরকারি শিক্ষক প্রশিক্ষণ কলেজ সংগঠনের নেতা তাপস মণ্ডলকে। তাঁর মুখেই প্রথম ‘কালীঘাটের কাকু’র কথা শোনা যায়। নিয়োগে দুর্নীতি সংক্রান্ত তদন্তে নাম এসেছে গোপাল দলপতির। তাঁর মুখেও ‘কাকু’র নাম শোনা গিয়েছিল। এর পরেই গোয়েন্দাদের আতশকাচের তলায় আসেন সুজয়। তাঁর নাম সামনে আসার পরই সুজয়কৃষ্ণ দাবি করেছিলেন, তিনি যেহেতু অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের অফিসে কাজ করেন সেই কারণেই তাঁকে হেনস্থা করা হচ্ছে৷ (এই প্রতিবেদনের ছবি প্রতীকী)
click and follow Indiaherald WhatsApp channel