অসম্ভবকে সম্ভব যিনি করেন তাঁর নাম সচিন তেন্ডুলকর। ভারত বনাম দক্ষিণ আফ্রিকার দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচ ছিল সেদিন। টস জিতে এমএস ধোনির ফিল্ডিং করতে পাঠিয়ে ছিলেন জ্যাক কালিসদের। ৫০ ওভারের শেষে ভারতের স্কোর ছিল ৩ উইকেট হারিয়ে ৪০১। ঠিকই পড়লেন ৪০১। সৌজন্য়ে 'ক্রিকেট ঈশ্বর' সচিন তেন্ডুলকর (Sachin Tendulkar)। ডেইল স্টেইন-ওয়েন পার্নেলরদের মতো বিশ্ববন্দিত বোলারদের নিয়ে সেদিন ছেলেখেলা করেছিলেন সচিন। বীরেন্দ্র শেহওয়াগের সঙ্গে ওপেন করতে নেমে ব্যাটিং মায়েস্ত্রো অপরাজিত ছিলেন ২০০ রানে। ২২৬ মিনিট ক্রিজে দাঁড়িয়ে ধ্বংসলীলা চালান ১৪৭ বলের। ২৫টি চার ও ৩টি ছয় হাঁকান সচিন। স্ট্রাইকরেট ছিল ১৩৬.০৫। বাইশ গজের প্রথম ক্রিকেটার হিসাবে সেদিন সচিন একদিনের ক্রিকেটে ডাবল সেঞ্চুরি করেছিলেন। কার্যত অসম্ভবকে সম্ভব করেছিলেন তিনি। সালটা ছিল ২০১০ সালের ১৪ ফেব্রুয়ারি।

অন্যদিকে, কোভিড পরিস্থিতিতে যদি দলের অনেক ক্রিকেটার সংক্রমিত হয় তা হলে দরকার পড়লে মেয়েদের বিশ্বকাপে সর্বনিম্ন ৯ জন ক্রিকেটার নিয়েও খেলতে পারবে দলগুলি। এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে আইসিসি। যাতে কোনও ভাবেই টুর্নামেন্টে ব্যাঘাত না ঘটে তার জন্য এই সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। আইসিসি-র তরফে ক্রিস টেটলে বলেন, ‘‘কোভিড পরিস্থিতিতে আমাদের নিয়মে কিছুটা ছাড় দিতে হয়েছে। বিশ্বকাপের দলে বেশি প্লেয়ার রাখতে পারবে দলগুলি। তবে মূল স্কোয়াড ১৫ জনেরই হবে। বাকিদের রি়জার্ভ হিসাবে রাখা হবে। দরকার পড়লে তাঁদের মূল দলে অন্তর্ভুক্ত করা যাবে। টুর্নামেন্ট চলাকালীন কোনও ক্রিকেটার কোভিড থেকে সুস্থ হয়ে উঠলে তাঁকেও দলে ফেরানো যাবে।’’

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: