শনিবারের তুলনায় দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যাও কমেছে । গত ২৪ ঘণ্টায় করোনায় ৭২৪ জন মারা গিয়েছেন ভারতে। গত ৫ জুলাই দৈনিক মৃত্যুর সংখ্যা ছিল ৭২৩ জন। তার পরে সাম্প্রতিক সময়ে করোনায় মৃত্যুর সংখ্যা সবথেকে কম। তবে গত ২৪ ঘণ্টায় উদ্বেগ বাড়িয়েছে টিকাকরণের সংখ্যা। এক দিনে দেশে ১২ লক্ষ ৩৫ হাজার ২৮৭ জনকে টিকা দেওয়া হয়েছে। টিকাকরণ শুরু হওয়ার পর থেকে এখনও পর্যন্ত ৩৭ কোটি ৭৩ লক্ষ ৫২ হাজার ৫০১ জন টিকা পেয়েছেন। কেন্দ্রীয় স্বাস্থ্যমন্ত্রকের পরিসংখ্যান অনুযায়ী, ১২ জুলাই, সোমবার পর্যন্ত ভারতে মোট করোনা আক্রান্তের সংখ্যা ৩ কোটি ৮ লক্ষ ৭৪ হাজার ৩৭৬। এখনও পর্যন্ত করোনা আক্রান্ত হয়ে মোট মৃত্যু হয়েছে ৪ লক্ষ ৮ হাজার ৭৬৪ জনের। দেশে মোট কোভিড সংক্রমণের হার কমে হয়েছে ৭.১৪ শতাংশ। গত ২৪ ঘণ্টায় সংক্রমণের হার অবশ্য সামান্য বেড়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে কোভিড সংক্রমণের হার ২.৫৯ শতাংশ।

অন্যদিকে, কলকাতা পুলিসের STF-এর বড় সাফল্য। পাকড়াও তিন JMB জঙ্গি। ধৃতদের নাম নাজিউর রহমান ওরফে জোসেফ, মিকাইল খান ওরফে শেখ সাবির এবং রবিউল ইসলাম। ধৃতরা তিনজনই বাংলাদেশি নাগরিক। STF সূত্রে খবর, ধৃতরা প্রত্য়েকেই জেএমবির স্লিপার সেলের সদস্য। এদের থেকে মিলেছে জিহাদি লিফলেট, মোবাইল, ডায়েরি। দীর্ঘদিন বাদে ফের কেন সক্রিয় হল তারা। এখন সেই প্রশ্নই ভাবাচ্ছে তদন্তকারীদের। তাঁদের বক্তব্য, ধৃতরা প্রত্যকেই জেএমবি-র নযা মডিউল। বুদ্ধাগয়া বিস্ফোরণ বা খাগড়াগড় বিস্ফোরণের সঙ্গে যুক্ত কোনও মডিউল নয়। খাগড়াগড় কাণ্ডের পর ধরপাকড় শুরু হলে, এ রাজ্যে সক্রিয় জেএমবি স্লিপার সেলের বেশির ভাগ সদস্যই গ্রামেগঞ্জে বা মফঃস্বলে গা ঢাকা দেয়। শেষবার জেএমবি জঙ্গি নেতা কওসরকে প্রেসিডেন্সি জেল থেকে আদালতে নিয়ে যাওয়ার সময় তারা সক্রিয় হয়েছিল। পুলিসি কনভয়ে হামলা চালিয়ে, জঙ্গি নেতাকে ফিনতাইয়ের ছক ছিল তাদের। যদিও সেই ছক ভেস্তে দিয়েছিল কলকাতা পুলিস। তবে ওই ঘটনার পর থেকে কার্যত শীত ঘুমে চলে গিয়েছিল জেএমবি স্লিপার সেলের সদস্যরা।

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: