৩দিন শীতলকুচিতে ঢুকতে পারবেন না কোনও রাজনৈতিক নেতা-নেত্রী। নির্বাচন কমিশনের নির্দেশিকাকে চ্যালেঞ্জ করেছিলেন মমতা। বলেছিলেন চতুর্থ দিন তিনি সেখানে যাবেনই। তবে তার আগেই কথা সেরে ফেললেন তিনি। শারীরিকভাবে পৌঁছতে না পারলেও মানসিকভাবে পাশে থাকার আশ্বাসও দেন এদিন। পরিবারের অভিযোগ শুনলেন তিনি। সব অভিযোগ শোনার পর মুখ্যমন্ত্রী বলেন, ‘‘যা বিচার চাওয়ার চাইব।’’ প্রথমে তিনি ভিডিয়ো কলে নিহত মনিরুজ্জামান মিয়াঁর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। বাড়ির লোক মুখ্যমন্ত্রীকে বলেন, “মনিরুজ্জামানের ৪৫ দিনের একটি কন্য়া সন্তান আছে। স্ত্রী, বাবা-মা এবং ছোট ভাই রয়েছে। মনিরুজ্জামান রাজমিস্ত্রির কাজ করতেন। ভোটের জন্য কেরল থেকে বাড়ি এসেছিলেন। বুথের সামনে দাঁড়িয়েছিলেন। কোথা থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর জওয়ানরা এসে গুলি করে পালিয়ে যায়। আমরা এর বিচার চাই।” মুখ্যমন্ত্রী তা শুনে বলেন, ‘‘পরিবারকে সব রকম সাহায্য করা হবে। এখন যেতে পারছি না। কিন্তু আমি যাব। আপনাদের সঙ্গে দেখা করব। যিনি মারা গিয়েছেন, তাঁদের তো ফেরাতে পারব না। তবে, যাঁরা মারা গিয়েছেন, তাঁদের পরিবারের দায়িত্ব নিচ্ছি।’’

অন্যদিকে, শীতলকুচি নিয়ে কথা বলতে গিয়ে দিলীপ (dilip ghosh) বরানগরে বলেন, 'এত দুষ্টু ছেলে কোথা থেকে এল? ওই দুষ্টু ছেলেরা থাকবে না বাংলায়। সবে শুরু হয়েছে, এটা সারা বাংলায় হবে। যাঁরা ভেবেছেন বাহিনী বন্দুকটা দেখানোর জন্য এনেছে, (তাঁদের বলি) বাহিনী শুধু বন্দুকটা দেখাতে আসেনি। কেউ যদি আইন হাতে নিতে আসে তাঁকে যোগ্য জবাব দিতে হবে।' এর পরে পঞ্চম দফার ভোটের প্রসঙ্গে দিলীপ সংশ্লিষ্ট ভোটারদের উদ্দেশ্যে বলেন, '১৭ তারিখে ভোট দিতে যান, বাহিনী থাকবে। ভোট দিতে না পারলে আমরা আছি। শীতলকুচিতে কী হয়েছে দেখেছেন তো? বাড়াবাড়ি করলে জায়গায় জায়গায় শীতলকুচি হবে।'

మరింత సమాచారం తెలుసుకోండి: